শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ০৫:২৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল করেছে সরকার বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল চুক্তিতে অগ্রগতি, খসড়া চূড়ান্ত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল নিয়ে যুবদলের সংঘর্ষ, বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ লক্ষ্মীপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দেশের ১০টি ইকোনমিক জোন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার সাবেক মন্ত্রী তাজুলের সাড়ে ৯ একর জমি জব্দ, ২৮ কোটির সম্পদ অবরুদ্ধ ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড গত ১৬ বছর নববর্ষে দলীয় ও বিদেশি রাষ্ট্রের প্রভাব ছিল: সারজিস বৈষম্যহীন কর ব্যবস্থা চায় এনবিআর দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু ২৩ এপ্রিল থেকে অনুমতি ছাড়া মক্কায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ইউক্রেনে রাশিয়ার মিসাইল হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ফুলবাড়ীতে ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ চাপা পড়ে নারীর মৃত্যু বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত: সেনাপ্রধান আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু সকাল ৯টায় শিল্পে গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটারে বাড়লো ১০ টাকা বাংলাদেশে এক হাজার শয্যার হাসপাতাল নির্মাণে অর্থায়ন করবে চীন ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরানো হলো রেজাউল করিমকে

এক সপ্তাহ ধরে ‘অন্ধকারে’ হাতিয়া

নোয়াখালী প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২০
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া এক সপ্তাহ ধরে অন্ধকারে রয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে দুই হাজার তিনশো গ্রাহক। যার কারণে ব্যাহত হচ্ছে জরুরি সেবা। স্থানীয়দের অভিযোগ বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দায়িত্ব অবহেলার কারণেই এ দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে।

হাতিয়া পৌরসভার ওছখালী বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, এক সপ্তাহ ধরে বিদ্যুতের তীব্র লোড শেডিং লেগেই আছে। প্রতিদিন গড়ে দুঘণ্টাও বিদ্যুৎ থাকে না। একবার আসলে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের বেশী থাকে না। বিদ্যুতের এ ভেলকিবাজিতে তারা মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। ফ্রিজে রক্ষিত মাছ, মাংস ও জরুরী ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে।

বিদ্যুৎ না থাকায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বন্ধ আছে জরুরি অস্ত্র পাচার। হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একাধিক কর্মকর্তা বলেন, বিদ্যুতের লোডশেডিং এর কারণে চিকিৎসা সেবা মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে। অপারেশনের কাজ করা যাচ্ছে না।  

বাংলাদেশ বিদ্যুৎতায়ন বোর্ড হাতিয়া উপজেলা কার্যালয়ের আবাসিক প্রকৌশলী (আর.ই) মো. মশিউর রহমান জানান, উপজেলার পৌর এলাকায় দুহাজার তিনশো গ্রাহক রয়েছে। এর মধ্যে এক হাজার ছয়শো জন আবাসিক গ্রাহক এবং সাতশো জন বাণিজ্যিক গ্রাহক। হাতিয়ায় মোট দুহাজার পাঁচশো কিলোওয়াট (২.৫০ মেগাওয়াট) বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। ৩টি জেনারেটর দিয়ে প্রতিদিন এক হাজার ৩ম কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। যা দিয়ে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত গ্রাহকদের মাঝে সরবরাহ করা হয়। কিন্তু হঠাৎ করে গত ৩০ অক্টোবর বড় ২টি জেনারেটর ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়ায় উৎপাদন ও সরবরাহে বিঘ্ন ঘটছে।

তিনি আরও বলেন, ছোট জেনারেটরটি দিয়ে প্রতিদিন ছয়শো কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরবরাহ করা হয়। শুক্রবার (৬ নভেম্বর) বিকল জেনারেটরগুলো মেরামতের কাজ করা হবে। ১৫-২০ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করে আগের মতো বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

বাংলা৭১নিউজ/এবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com