করোনাভাইরাস ভাইরাসের কারণে রীতিমতো বিপর্যস্ত সারা পৃথিবীর জনজীবন। প্রাণঘাতী এই ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দফায় দফায় দেওয়া হচ্ছে লকডাউন। তবে সংক্রমণের হাত থেকে পুরোপুরি মুক্তি পেতে ভ্যাকসিনের
করোনাভাইরাসের ইন্ডিয়ান ভেরিয়েন্ট বা ভারতীয় ধরন দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। ব্রিটিশ স্বাস্থ্যমন্ত্রী হ্যানকক গতকাল
বিশ্বব্যাপী তাণ্ডব চালানো মহামারি করোনাভাইরাসে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরও ৩২ জন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ১৮১ জন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে
ভারতজুড়ে করোনাভাইরাসের পরিস্থিতি ভয়াবহ। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতে টিকাকরণ ও করোনার বিধি মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে চিকিৎসকরা। এরইমধ্যে নতুন করে
দেশে ভারতীয় ভেরিয়েন্টসহ করোনাভাইরাসের চারটি ধরন শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়,
করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে! এ সময় গুরুতর রোগী ছাড়া সবাই ঘরে আইসোলেশনে থেকেই চিকিৎসা গ্রহণ করছেন। করোনার প্রভাব হিসেবে শ্বাসকষ্ট প্রায় সব আক্রান্তদের মধ্যেই কমবেশি হয়েছে বলে জানা গেছে
ভারতে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে দুই কোটি ৪৯ লাখ ৬৪ হাজার ৯২৫ জন এবং মারা গেছে দুই লাখ ৭৪ হাজার ৪১১ জন। সে দেশে করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে
মহামারি করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৩৩ লাখ ৯২ হাজার ৯৬৫ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ কোটি ৩৭ লাখ ৯ হাজার ৭৬ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৪ কোটি ২১
বিশ্বব্যাপী তাণ্ডব চালানো মহামারি করোনাভাইরাসে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরও ২৫ জন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ১৪৯ জন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন
ফাইজার-বায়োএনটেক এবং অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কভিড টিকার ১টি ডোজই সংক্রমণের হার কমাতে পারে অন্তত ৬৫ শতাংশ। আর যদি দুটো ডোজ দেওয়া হয় সংক্রমণের হার কমে ৯০ শতাংশ। এক গবেষণার ফলাফলে উঠে এসেছে