কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে ৯ জন মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রাজধানীর উত্তরায় পুলিশ ও র্যাবের সঙ্গে সংঘর্ষে মারা গেছেন চার জন।
কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের পূর্বঘোষিত কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির অংশ হিসেবে উত্তরা-আজমপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় গুলিতে শিক্ষার্থী-পথচারীসহ চারজন নিহত হয়েছেন। তাদের মরদেহ কুয়েতমৈত্রী হাসপাতালে রাখা
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন (Yao Wen) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাতকালে রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীর সদ্যসমাপ্ত চীন সফরের ওপর আলোকপাত করেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ বলেছেন, গুলির সঙ্গে কোনো সংলাপ হয় না। এর চেয়ে আমার মৃত্যুই ভালো। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের আলোচনার প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়ায় ফেসবুকে ব্যক্তিগত
চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন নিয়ে সরকার আজই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসতে রাজি আছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) বিকেল পৌনে ৩টার দিকে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন,
মাদারীপুরে কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনের সময় পুলিশের ধাওয়ায় শকুনি লেকে পড়ে নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মাদারীপুরের অতিরিক্ত
বাংলাদেশের বিশাল সমুদ্রসীমায় বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই খাতে যথাযথ নজর দিতে হবে, যাতে দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি অবদান রাখতে পারে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) বঙ্গবন্ধু
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের পূর্বঘোষিত ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচিতে পুরো ঢাকায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের সাথে শিক্ষার্থীদের দফায়-দফায় সংঘর্ষ হচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত যাত্রাবাড়ী, মিরপুর ১০, বাড্ডা এবং আইডিয়াল
বাংলাদেশে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং চলমান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে উঠে এসেছে বিষয়টি। এক প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চালানো নির্বিচার হামলায় ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে ৮১ জন নিহত হয়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী জাতিসংঘের বিভিন্ন স্থাপনা ও বাড়িঘরে হামলা চালালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে,