বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বমানের নির্বাচন সম্ভব নয় বলে ঢাকায় সফররত মার্কিন প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলকে জানিয়েছে বিএনপি। সোমবার (৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গুলশানে বিএনপি
বর্তমানে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুঝুঁকি অনেক বেশি বলে জানিয়েছে তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড। বোর্ডের সদস্যরা বলেছেন, লিভার প্রতিস্থাপনের জন্য তাকে জরুরিভিত্তিতে বিদেশে নেওয়ার দরকার। সোমবার (৯ অক্টোবর) রাজধানীর এভারকেয়ার
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচনে অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান আলম সাজু এবং লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচনে গোলাম ফারুক পিংকুকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। রোববার সন্ধ্যায় রাজধানীর গণভবনে আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এ
ঢাকায় সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বিএনপি নেতারা। আজ, সোমবার সকাল ১০টা ২৩ মিনিটে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা
বিএনপি দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করার জন্য মায়াকান্না করে বিদেশিদের কাছে করুণা ভিক্ষা করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রোববার (৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতিতে সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে। সবচেয়ে বেশি আতঙ্ক শেখ হাসিনার চোখেমুখে। উন্মাদ হয়ে গেছেন তারা। এরা এখন লুটের টাকা কীভাবে রক্ষা করবে
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দুর্নীতিগ্রস্ত নেতৃত্ব ও ব্যর্থ রাজনৈতিক দল বিএনপির মুখে প্রবল আন্দোলন’র কথা মানায় না। তাদের তথাকথিত লাগাতার আন্দোলন, কঠোর আন্দোলন, এক দফার
প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে হত্যার উদ্দেশে তার চিকিৎসার ব্যবস্থা না করে এমন কথা বলেছেন যা মুখেও আনা যায় না। অশালীন ও
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, আমাকে বেশি কথা বললে সব বন্ধ করে বসে থাকব। ভোটে আসলে আবার করব। দেখি কে দায়িত্ব নিতে রাজি হয়! সব রেডি করে দিয়েছি, এখন
যুক্তরাষ্ট্র সফরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কারও সঙ্গে কোনো কথা হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এ ধরনের কোনো কথা হয়নি। কেউ আমাকে এ ধরনের কথা জিজ্ঞাসাও করেনি। আর