আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। বিশ্বজুড়ে চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ায় জ্বালানি তেলের দাম নিম্নমুখী। কারণ বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা ও চীনে করোনা শনাক্তের হার বাড়ায় এমন পরিস্থিতি তৈরি
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য তিন সপ্তাহের মধ্যে বেড়ে সর্বোচ্চ হয়েছে। কারণ একদিকে চীনে করোনার বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে। এতে আশা করা হচ্ছে, দেশটিতে চাহিদা পুনরুদ্ধার হবে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে বইছে শীতকালীন
আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম সামান্য বেড়েছে মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর)। ডলারের মূল্য স্থিতিশীল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ডিপার্টমেন্ট কৌশলগত পেট্রোলিয়াম রিজার্ভে (এসপিআর) মজুদ বাড়ানোর পরিকল্পনা ঘোষণার পর দাম বাড়লো। তবে
গেলো এক সপ্তাহে বিশ্বাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন হয়েছে। এক সপ্তাহেই অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ১০ শতাংশের ওপরে কমে গেছে। অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দামেও বড়
বিশ্ববাজরে জ্বালানি তেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। সোমবার (৫ ডিসেম্বর) সকালের দিকে দেখা গেছে, তেলের দাম বেড়েছে দুই শতাংশ। ওপেক প্লাস তাদের উৎপাদন লক্ষমাত্রা একই রকম রাখছে। তাছাড়া রাশিয়ার তেলের
অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জি৭ দেশগুলোর বেঁধে দেওয়া তেলের দাম মানতে রাজি নয় রাশিয়া। সমুদ্রজাত জ্বালানি তেলের প্রতি ব্যারেল ৬০ মার্কিন ডলারে বিক্রির যে দাম তারা নির্ধারণ করেছে, মস্কো তা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি। অস্থিরতা বিরাজ করছে তেলের আন্তর্জাতিক বাজারেও। সস্তায় তেল বিক্রি করছে রাশিয়া। সেকারণে বেধে দেওয়া দরে এবার তেল কিনবে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলো। ইইউ দেশগুলোর সরকার
বেসরকারিভাবে জ্বালানি আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বেসরকারিভাবে আমদানিকৃত জ্বালানি সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তারা রিফাইন করতে পারবেন। রিফাইনারি জ্বালানি মনিটরিং করবে বিএসটিআই। আজ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদসচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম
আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। সরবরাহ ব্যবস্থায় উদ্বেগ দূর হওয়ায় তেলের দাম এমন নিম্নমুখী। কারণ গ্রুপ অব সেভেন বা জি-৭ দেশগুলোর রাশিয়ান তেলের মূল্য নির্ধারণের জন্য প্রস্তাবিত
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে। মূলত বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার উদ্বেগ ও চীনে করোনাভাইরাসের প্রকোপ আবার বাড়ায় তেলের বাজারে পতন দেখা যাচ্ছে। মঙ্গলবার (৮নভেম্বর) রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।