সিলেটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (৬ জুন) ভোরে সিলেট সদর উপজেলার মোগলগাঁও ইউনিয়নের যুগিরগাঁওয়ে এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শ্রমিক রুহুল আমিন (৩৫) সিলেটের দক্ষিণ সুরমার খানুয়া
জামালপুরের ইসলামপুর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাচা ভাতিজার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৪ জুন) সকালে উপজেলার গোয়ালেরচর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। গোয়ালেরচর ইউপির চেয়ারম্যান হারুন আর রশিদ ও প্রত্যেক্ষদর্শীরা জানায়, সকালে মোহাম্মদপুর
ভারতের মহারাষ্ট্রের একটি রাসায়নিক কারখানায় গ্যাস লিকের ঘটনা ঘটছে। লিকের পর চারদিকের প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকায় থাকা মানুষরা শ্বাস গ্রহণে সমস্যার কথা জানান। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বৃহস্পতিবার
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। পূর্ব চিপা বারইখালী গ্রামের সাইদুর রহমান হাওলাদারের ছেলে নজরুল ইসলাম হাওলাদার (৪০) নিজ ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গুরুতর আহত হন।
রাজধানীর পূর্ব রামপুরার বায়তুল মামুর জামে মসজিদ গলি এলাকায় গ্যাস পাইপলাইন কাজে ট্রায়াল শাট-ডাউনের জন্য আজ (বৃহস্পতিবার) ওই এলাকা সংলগ্ন বেশকিছু জায়গায় গ্যাস থাকবে না। বুধবার (২ জুন) এক সংবাদ
রাজধানীর পূর্ব রামপুরার বায়তুল মামুর মসজিদ গলি এলাকায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩ জুন) ৯ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বুধবার (২ জুন) তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে
বাংলাদেশ ও রাশিয়ান ফেডারেশনের সহায়তায় রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ভবন ও নির্মাণ বিশেষজ্ঞদের জন্য একটি আধুনিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে গণমাধ্যমকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য
ভারতের উত্তর প্রদেশে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে সাতজন মারা গেছে। মৃতদের মধ্যে চারজন শিশু, দুজন নারী ও দুজন পুরুষ। আহত হয়েছেন আরও সাতজন। উত্তর প্রদেশের গন্ডা জেলার টিকরি গ্রামে গেলো রাতে
গাইবান্ধা শহরের পুরোনো জেলখানা মোড়ে নির্মাণাধীন ট্র্যাফিক পুলিশ ব্যারাকের তিনতলায় বিদ্যুতের ১১ কেভি তারে জড়িয়ে ট্র্যাফিক সার্জেন্ট ফয়ছাল মামুনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ফয়ছালের
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে গুচ্ছগ্রাম (আবাসন প্রকল্প) নির্মাণের এক যুগ অতিবাহিত হলেও ভাগ্যে জোঁটেনি বিদ্যুৎ সংযোগ। শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা ঘোষণা হলেও চরগোরকমন্ডল খোকার চরের পাঁচটি পরিবারসহ চরগোরকমন্ডল গুচ্ছগ্রামে আবাসনের প্রায় ৪০টি পরিবারের