আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা, এরপরই দেখা মিলবে শতাব্দীর দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ। পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ না হলেও এটি প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা স্থায়ী হবে। বাংলাদেশে শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) বিকাল সোয়া ৫টার দিকে চন্দ্রগ্রহণ
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতির উত্তরাঞ্চলের সমুদ্রে শখের বসে সাঁতার কাটার সময় এক ডুবুরি হঠাৎ করেই পেয়ে গেলেন একটি তলোয়ার। যা ৯০০ বছর আগের কোনো ক্রুসেডার নাইট যোদ্ধার বলে ধারণা করছেন
শারীরিক অক্ষমতা কাউকে পিছিয়ে রাখে না। বরং সবকিছুর জন্যই প্রয়োজন মনোবল ও সাহস। আত্মবিশ্বাস আর পরিশ্রম থাকলে সব ধরনের সমস্যা মোকাবেলা করা সম্ভব। বিশ্বে এমনও অনেক ব্যক্তি আছেন যারা দু’হাত
ডাইনোসর নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। আগ্রহের শেষ নেই বিজ্ঞানী ও গবেষকদেরও। সেই আগ্রহের জেরেই বিভিন্ন সময় বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে উদ্ধার হয়েছে ডাইনোসরের জীবাশ্ম। এবার বিজ্ঞানীরা ডাইনোসরের এক কিম্ভূতকিমাকার
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার জেষ্ঠ সন্তান, তাঁদের প্রিয় হাসু, আমাদের জননেত্রী, দেশরত্ন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনের প্রধান কান্ডারী ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আমাদের
চেষ্টা করলে কি না হয়? আপনি পুরো বছরের প্রতি সপ্তাহে চেষ্টার পরেও যদি কোন একটি কাজে সফলতা না আসে, তাহলে হয়তো হাল ছেড়ে দিবেন। কিন্তু হাল ছাড়েননি আমেরিকান এক তরুনী।
তরুণীর নাম মার্গারেট লোভাট। ১৯৬০ সালে নাসার একটি পরীক্ষার কাজে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। তখন তার বসয় ছিল ২০ বছর। সেই পরীক্ষায় বিজ্ঞানীরা দেখতে চেয়েছিলেন, বুদ্ধিমান প্রাণী ডলফিন কীভাবে সংযোগ তৈরি
কে বলে চোখের জলের কোনও মূল্য নেই? ঘাম, রক্ত ঝরাতে হয় কি শুধুই পার্থিব প্রয়োজনেই? না। ঘাম, রক্ত, চোখের জল আর মূত্র এবার মহামূল্যবান হয়ে পড়ছে মহাকাশেও। কারণ, এই সব
ভুতূড়ে অনেক সিনোমায় হয়তো যাত্রীসহ ট্রেন উধাওয়ের ঘটানা দেখে থাকবেন! তাই বলে বাস্তবেও কি এমনটি ঘটতে পারে? অবাক করা বিষয় হলেও সত্যিই যে বিশাল এক ট্রেন চোখের পলকেই অদৃশ্য হয়ে
প্রিয়জনের প্রতি আপনার ভালোবাসা যতই গভীর হোক না কেন, মৃত্যুর পর তার সঙ্গে থাকা অসম্ভব। মৃত ব্যক্তি একাই রয়ে যান অন্ধকার গহ্বরে। অনেকেই ভালোবেসে বলেন, বাঁচব একসঙ্গে আর মরবও একসঙ্গে।