‘রাজনৈতিক সংকট নিরসনে দলগুলো শর্তহীনভাবে সংলাপে বসবে এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পথ খুঁজে নেবে’— এমন আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর)
ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এস ওয়াই কোরাইশি বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট করার জন্য বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা রয়েছে। রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে
চার দেশের সাবেক ও বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং নির্বাচন কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন। রোববার (২৯ অক্টোবর) বেলা ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে
নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান বলেছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে বিএনপিসহ দেশের ৪৪টি দলকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কিন্তু বিএনপি কোনোভাবে নির্বাচন কমিশনের নিমন্ত্রণ গ্রহণ করেনি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, কোনো সংকট সৃষ্টি হলে তা নিরসনে আমরা অত্যন্ত আন্তরিক। আমাদের প্রত্যাশা আয়োজক হিসেবে নির্বাচন আয়োজন করতে চাই। প্রত্যাশা প্রথম থেকেই ছিল, কিন্তু
নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন এক নির্বাচন কমিশনার। সোমবার (২৩ অক্টোবর) ইসি ভবনে তিনি এসব কথা বলেন। নাম প্রকাশ না করা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৪ সদস্যের পর্যবেক্ষক টিম পাঠাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এক্ষেত্রে আগামী ২১ নভেম্বর থেকে আগামী বছরের ২১ জানুয়ারি দুই মাস বাংলাদেশে অবস্থান করবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের
তফসিল ঘোষণার পর কাউকে আগের মামলায় গ্রেফতার করলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) হস্তক্ষেপ করবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আলমগীর। রোববার (১৫ অক্টোবর) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকেদর এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা
জনগণ যদি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে তাহলেই নির্বাচনে একটি বড় সফলতা আসবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘গ্রহণযোগ্য হওয়ার অর্থ নির্বাচন অবাধ ও
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পাশাপাশি উপজেলা পরিষদেরও নির্বাচন করতে চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অর্থাৎ সংসদ ভোটের পরপরই ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন করতে আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি শুরু করেছে আউয়াল কমিশন। এজন্য স্থানীয়