প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ সরাসরি আঘাত না হানলেও বরিশালসহ উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। ধীরে ধীরে আবহাওয়া স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ৯টার পর থেকে বরিশালের অভ্যন্তরীণ
পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় দানা আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে। এর প্রভাবে পটুয়াখালীর
কক্সবাজারের ইনানী সৈকতে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র প্রভাবে সৃষ্ট প্রবল ঢেউয়ে ইনানী জেটির একটি অংশ ভেঙে গেছে। পর্যটকদের জন্য নির্মিত এই জেটি ছাড়াও উত্তাল ঢেউয়ে আশপাশের এলাকার অবকাঠামোতেও ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে বলে
মধুমতি নদী ভাঙনের ভয়াবহ রূপ দেখছে নড়াইলের রামকান্তপুর গ্রাম। ইতোমধ্যে বিলীন হয়ে গেছে রাস্তা-ঘাট, ফসলি জমিসহ ২০ পরিবারের বসতবাড়ি। অব্যাহত ভাঙনের মুখে এখন পুরো রামকান্তপুর গ্রাম। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে
পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’য় পরিণত হয়েছে। এ কারণে দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। নিম্নচাপের ফলে দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস। মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) আবহাওয়া
নবগঙ্গা নদীতে তীব্র স্রোতের কারণে ভাঙনের কবলে পড়েছে নড়াইলের কালিয়া উপজেলার কাঞ্চনপুর, বারইপাড়া, মাহাজনসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম। তবে ঝুঁকিতে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ বারইপাড়া-মাহাজন সড়ক, নতুন বাজার, শতাধিক পরিবারের বসতবাড়ি, মসজিদ, কবরস্থানসহ
নেত্রকোনার বিভিন্ন এলাকা থেকে ধীরে ধীরে কমছে বন্যার পানি। বন্যাদুর্গত এলাকা থেকে পানি কমলেও বাসিন্দাদের সংকট ও দুর্ভোগ এখনো কাটেনি। দুর্গত ব্যক্তিরা বাড়িঘরে ফিরলেও অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি সংস্কার করতে পারছেন
সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও ইলিশের প্রজননকাল সুরক্ষিত রাখতে আজ মধ্যরাত থেকে ২২ দিনের জন্য সাগরে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ হচ্ছে। এই সময়ে মাছ ধরা, পরিবহন ও বিক্রি নিষিদ্ধ
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় মধুমতি নদীতে সম্প্রতি দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। গত এক মাসে বিলীন হয়েছে দেড় শতাধিক বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট এবং একশো একর ফসলি জমি। সরিয়ে নেওয়া হয়েছে অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি। নদীর দুই