করোনার দুই বছর পর রমজানের ২৭তম রাতে পবিত্র মসজিদুল হারাম উপস্থিত হয়েছেন প্রায় ২০ লাখ মুসল্লি। মহিমান্বিত কদরের রাতে মক্কা ও মদিনার পবিত্র দুই মসজিদে প্রচণ্ড ভিড় দেখা যায় পবিত্র দুই মসজিদে। রমজানের ২৯তম রাতেও
‘লাইলাতুল কদর’ হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। এ রাতটির জন্য দীর্ঘ এক বছর অপেক্ষা করে মুমিন মুসলমান। শবে কদর প্রতি বছর রমজান মাসের শেষ দশ রাতের যে কোনো এক রাতে সংঘটিত
লাইলাতুল কদর বা শবেকদর মুসলিম জাতির প্রতি আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ। আল্লাহ এই রাতকে বিশেষ মর্যাদা দান করেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) রমজানের শেষ দশকে লাইলাতুল কদর অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন। লাইলাতুল কদরের মর্যাদা :
পবিত্র লাইলাতুল কদর বা শবে কদর আজ বৃহস্পতিবার। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হবে শবে কদরের রজনী। যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশে সারাদেশে পবিত্র শবে কদর পালিত হবে। মহান আল্লাহ
রমজান মাস হিজরি ক্যালেন্ডারের নবম মাস। এই মাসে রোজা রাখা ঈমানদারদের জন্য বাধ্যতামূলক। লাইলাতুল কদর রমজান মাসের শেষ দশ দিনের বেজোড় রজনীর একটিতে সংঘটিত হয়। শবে কদরকে কুরআনে লাইলাতুল কদর
মাহে রমজান নিজেকে পুনর্গঠন করার মাস। নিজেকে বদলে ফেলার মাস। উত্তম চরিত্র গঠনের মাস। এ মাসে এমন প্রশিক্ষণ নিতে হবে, যার মাধ্যমে বাকি মাসগুলো সঠিকভাবে পরিচালিত হয়। কাজেই এ সময়
রোজাদারের ইবাদতের প্রতিযোগিতার নাম ইতেকাফ। ইতেকাফে বসে রোজাদার দিনের সিয়াম ও রাতের কিয়ামের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে বাহুল কাঙ্ক্ষিত লাইলাতুল কদর চায়। স্বয়ং নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইতেকাফে বসে গভীর
পবিত্র রমজান মাসের প্রশ ২০ দিন পর্যন্ত মদিনা নগরীর মসজিদে নববিতে ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ২৪৬ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করেছেন। এ সময় পবিত্র রওজা শরিফ জিয়ারত করেছেন ৯ লাখ
রহস্যেঘেরা এ পৃথিবীতে মহান আল্লাহ তাআলা কোনো অনর্থক হুকুম দেননি। আল্লাহ তাআলার প্রতিটি আদেশে রয়েছে নিগূঢ় রহস্য। অনেকাংশে তা আমাদের বুঝে আসে না। তেমনি আল্লাহর এক হুকুম জাকাত। জাকাত ইসলামের
রমজান মাস রহমত, বরকত, মাগফিরাত এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভের মাস। তাই এ মাস পেয়েও যারা স্বীয় গোনাহ মাফ করাতে পারল না, তার জন্য স্বয়ং জিবরাইল আলাইহিস সালাম