বুধবার (১৭ মে) সকালে ঢাকায় কালবৈশাখীর দেখা পেলো নগরবাসী। এছাড়া ঢাকায় বৃষ্টিও হচ্ছে। আকাশ এমন মেঘে ঢাকা মনে হচ্ছে সকালেই সন্ধ্যা নেমে এলো। আগামী কিছুদিন এই অবস্থা থাকবে বলে জানিয়েছে
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন একটা বৈশ্বিক সমস্যা। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। অথচ এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কোনো দায় নেই। এজন্য জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব
আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশের তাপমাত্রা কমতে পারে এবং চার বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (১৫ মে) আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল
রাজধানী ঢাকার বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়েছে। অপরদিকে, বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে এসেছে পাকিস্তানের লাহোর। সোমবার (১৫ মে) সকাল ৯টা ৫ মিনিটে আবহাওয়ার মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে রাজধানীতে বাতাস বইতে শুরু করেছে। যদিও সন্ধ্যার পরে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা। ‘যদিও টানা বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই’, বলেছেন তিনি। রবিবার কাজী
বঙ্গোসাগরে সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা বাংলাদেশের কক্সবাজার ও উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করেছে। রোববার (১৪ মে) সকাল ৯টার দিকে উপকূল অতিক্রম শুরু করে এ ঘূর্ণিঝড়। ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রের
উপকূলের আরও কাছাকাছি চলে এসেছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। রোববার (১৪ মে) সকাল ৬টায় এটি উপকূল থেকে ৩০৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল। সেই সঙ্গে বাড়ছে গতিও। ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রের
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা রোববার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টার মধ্যে উপকূলে আঘাত হানতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৭
বাংলাদেশের উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। কক্সবাজারকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। রোববার সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৬টার
প্রবল শক্তি নিয়ে বাংলাদেশের দিকে অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম এবং তৎসংলগ্ন দ্বীপ ও চরগুলোতে ৮ থেকে ১২ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। এ ছাড়া