রাজশাহীতে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। রোববার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে তাপমাত্রা কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। প্রবাহিত হচ্ছে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন গৃহহীন ও খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ।
দেশজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে এবং বিস্তার লাভ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। শনিবার (২৬ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অফিস এমন খবর জানিয়ে পূর্বাভাসে বলছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া
মাদারীপুরে পাথর ভাঙ্গা মেশিনের বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ। কোন অনুমতি ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে মহাসড়কের পাশে এই কার্যক্রম চালালেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন। এতে গাছপালায় ফল কম হওয়ার পাশাপাশি
দেশের উত্তর-পশ্চিমাংশে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এ ছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শুক্রবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার
কনকনে বাতাস ও কুয়াশায় পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত। এতে জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) ভোরে কুয়াশা থাকায় পঞ্চগড়ের বিভিন্ন সড়কগুলোতে হেড লাইট জ্বালিয়ে যান বাহনগুলোকে চলাচল করতে দেখো
জলবায়ু পরিবর্তন আর পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে বছরের পর বছর ধরে দাবানলে পুড়ছে বনভূমি। মরছে বন্যপ্রাণি। হেক্টরের পর হেক্টর বনভূমিতে আগুন লাগায় ধোঁয়া তৈরি হচ্ছে। আগে ধারণা ছিল, এ ধোঁয়া থেকে মানুষের কোনো ক্ষতি
সারাদেশেই চলছে শৈত্যপ্রবাহ। গত দুই দিনে বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও তা আবার কমতে শুরু করেছে। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে আগামী শুক্র বা শনিবার থেকে আবারো সারাদেশের ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ
পঞ্চগড়ে গত এক সপ্তাহ থেকে তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বেড়েই চলছে কনকনে শীত ও ঘনকুয়াশা। উত্তরদিক থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়া ও কুয়াশার কারণে দিন দিন
বাংলাদেশ মানব উন্নয়ন সূচকে গত বছরের চেয়ে আরও ২ ধাপ এগিয়ে ১৩৩তম অবস্থানে রয়েছে। এবারের সমীক্ষায় ৮টি দক্ষিণ এশীয় দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। তবে পরিবেশের প্রভাবজনিত সমন্বিত মানব উন্নয়ন
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ শুরুর চতুর্থ দিনে আজ সোমবার এর তীব্রতা কিছুটা কমেছে। আস্তে আস্তে তা আরও কমতে পারে। একারণে আগামী চারদিনে দেশের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। আজ সোমবার (২১ ডিসেম্বর)