কুড়িগ্রামে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সকাল গড়িয়ে বেলা হলেও কুয়াশায় ঘিরে আছে চারদিক। ফলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রামের জনজীবন। সোমবার (২০ ডিসেম্বর) জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৫
শুরু হয়েছে মৌসুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি কমে গিয়ে উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের চার বিভাগের ১০ অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু ও মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বইছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গোপালগঞ্জ,
বেশ কিছু দিন ধরে রাতের তাপমাত্রা কমছে। সেই অনুপাতে দিনের তাপমাত্রা কমছে না। দেখা যাচ্ছে, রাতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেশ কমলেও দিনে ফের বেড়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আজ রবিবার থেকে রাতের
দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলাসহ আশপাশের এলাকাগুলোতে কমতে শুরু করেছে তাপমাত্রা। সেই সঙ্গে বেড়েছে শীতের প্রকোপ। একদিনের ব্যবধানে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমে আজ শুক্রবার ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রিতে অবস্থান করছে। বিষয়টি
প্রতিবছরের মতো এবারও মুড়িয়া-হাকালুকি হাওরে নানা প্রজাতির অতিথি পাখি আসতে শুরু করেছে। এতে মুখরিত হয়ে উঠেছে হাওর এলাকা। পাখি দেখতে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাওরে ছুটে আসছেন পাখিপ্রেমী মানুষ।
আপাতত তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। আগামী তিনদিনের মধ্যে রাতের তাপমাত্রা ফের কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায় ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার তা বেড়ে
দিনাজপুরের হিলিতে একদিনের ব্যবধানে ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। রোববার সকাল ৬টায় ১০ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকলেও সোমবার সকাল ৬টায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা নির্ণয় করা হয়েছে। সকাল থেকে সূর্যের দেখা
আগামী ৭২ ঘন্টা বা তিন দিনে দেশের তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, আংশিক মেঘলা
ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদ’ ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে পড়ছে। এটি এখন লঘুচাপে পরিণত হয়ে অবস্থান করছে বাংলাদেশের উপকূলে। আরও দুর্বল হয়ে নিঃশেষ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে লঘুচাপের প্রভাবে বজ্র মেঘ
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় এলাকাগুলোতেও দমকা হাওয়ার তেজ বাড়ছে। পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে ঘূর্ণিঝড়টি। রোববার দুপুর বা বিকালের দিকে ঊড়িষ্যার উপকূলে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা জাওয়াদের। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।