ক্যান্ডি-লাহোর হয়ে এবার কলম্বো। সুপার ফোরের দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কাকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপের ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখতে এ ম্যাচে টাইগারদের জয়ের বিকল্প নেই বললেই চলে।
জীবদ্ধশায় পেলে দেখে যেতে পারলেন না। পরপারে বসে কী দেখছেন? হয়তোবা হ্যাঁ, হয়তোবা না। তবে নিশ্চিত, জীবিত থাকলে পেলেই সবচেয়ে বেশি খুশি হতেন এবং সবার আগে নেইমারকে অভিনন্দন জানাতেন। ৫০
এখনও পর্যন্ত ‘ধারাবাহিকতা’ শব্দটার সঙ্গেই যেন পরিচিত হয়ে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। চলতি এশিয়া কাপেই যার বড় প্রমাণ। প্রথম ম্যাচে পাল্লেকেলেতে শ্রীলঙ্কার কাছে নাকানি-চুবানি খেতে হয়েছে। দ্বিতীয় ম্যাচে লাহোরে
৪৪ বছর পর আফগানিস্তানকে আবার হারানোর স্বপ্নটা পূরণ হয়নি বাংলাদেশের। তবে ঘরের মাঠে আফগানদের কাছে কখনো না হারার রেকর্ডটা ধরে রেখেছে লাল-সবুজ জার্সিধারীরা। আজ (বৃহস্পতিবার) রাজধানীর বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় পিছিয়ে
এশিয়া কাপের সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বীতাই করতে পারেনি বাংলাদেশ। ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ৭ উইকেটের হার দিয়ে সুপার ফোরের যাত্রা করেছে সাকিব আল হাসানের দল। ম্যাচশেষে ব্যাটসম্যানদের
বাংলাদেশের দেয়া ১৯৪ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দেখে-শুনেই করেন দুই পাকিস্তানি ওপেনার ফখর জামান ও ইমাম উল হক। এবার সেই ওপেনিং জুটি ভাঙলেন টাইগার পেসার শরিফুল ইসলাম। এই
মাঠে ভারত ও নেপালের লড়াই হলেও এ ম্যাচে পাখির চোখ করেছিল বাংলাদেশ। কারণ, এ ম্যাচের ওপর যে বাংলাদেশের ভাগ্যও নির্ভর করছিল। ভুটানে চলতি সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপ হার দিয়ে শুরু করেছিল
শাহিন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফদের তোপে ৪৭ রান তুলতেই চলে গিয়েছিল ৪ উইকেট। সেখান থেকে দলের হাল ধরেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার সাকিব আল হাসান আর মুশফিকুর রহিম। প্রাথমিক বিপর্যয় কাটিয়ে
শাহিন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফদের তোপে ৪৭ রান তুলতেই নেই ৪ উইকেট। সেখান থেকে দলের হাল ধরেছিলেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার সাকিব আল হাসান আর মুশফিকুর রহিম। প্রাথমিক বিপর্যয় কাটিয়েও উঠেন
হারিস রউফের সোজা বল মিস করে বোল্ড হলেন তাওহীদ হৃদয়। বাংলাদেশ হারাল চতুর্থ উইকেট। নাঈমের বিদায়ে ব্যাকফুটে বাংলাদেশ টপ অর্ডারের তিন ব্যাটসম্যান বিদায় নিলেন ৪৫ রানেই। প্রথমে মিরাজ। পরে লিটন।