তাওহিদের কালেমা- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’র জিকিরে মুমিনের ঈমান মজবুত হয়। কেননা এটি ঈমানের চাবি। হাদিসের বর্ণনায় কালেমার পরিচয়- ‘জান্নাতের চাবি হলো এ সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া
শিরকমুক্ত ইবাদত ও নেক আমল দ্বীনের ভিত্তি। আবার এ আমল দুটির বিনিময়ে ঈমানদার বান্দা মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হবেন। যে কারণে মহান আল্লাহ কোরআনুল কারিমে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি
কম কথা বলা মানুষের উত্তম গুণাবলির অন্যতম। কম কথা বলা বা চুপ থাকার কারণে মানুষ অনেক বিপদ থেকে বেঁচে যায়। চুপ থাকার মাধ্যমে ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তি পাওয়া যায়। ভালো
বাংলাদেশের আকাশে আজ কোথাও ১৪৪৩ হিজরি সনের পবিত্র জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামীকাল মঙ্গলবার পবিত্র জমাদিউল আউয়াল মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ৫ জানুয়ারি বুধবার
পরকালে চিরস্থায়ী মুক্তি ও প্রশান্তি লাভ মানুষের একমাত্র চাওয়া-পাওয়া। এর জন্য প্রয়োজন ঈমান ও নেক আমল। ঈমানদার ও নেক আমলকারীর জন্য পরকালীন মুক্তির আরও সুসংবাদ রয়েছে। তাদের জন্য জান্নাত ও
সৌদি আরবে গত কয়েক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার পর বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) পবিত্র শহর মক্কায় কাবা শরীফ এলাকায় সামাজিক দূরত্ব ব্যবস্থা পুনরায় জোরদার করা হয়েছে। কাবা
আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের দিন সপ্তাহের সব দিনকে নিজ আকৃতিতে একত্রিত করবেন। জুমার দিনকে সবচেয়ে আলোকময় উজ্জ্বল করে উঠানো হবে। সেখানে জুমার নামাজ আদায়কারীরা জুমার দিনটিকে নববধূর মতো ঘিরে রাখবে। যেন
কাবা শরিফ ইসলামের অন্যতম নিদর্শন। সেখানে আরও অনেক নিদর্শন আছে। পবিত্র এ স্থানে যাওয়ার ব্যাপারে যেমন দিকনির্দেশনা আছে আবার না যাওয়ারও মন্দ পরিণাম আছে। এ পবিত্র ঘরটিকে মহান আল্লাহ সবার
আল্লাহর ভালোবাসা তো সে-ই পায়; যে তাঁর ভালোবাসা চায়। যার প্রমাণ হজরত দাউদ আলাইহিস সালাম। তিনি মহান আল্লাহর ভালোবাসার কাতর ছিলেন। তিনি আল্লাহর কাছে তার ভালোবাসা পাওয়ার প্রার্থনা করতেন। নবিজী
অজু হচ্ছে পবিত্রতা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম। এটি অনেক ফজিলতপূর্ণ ইবাদতও বটে। শুধু তা-ই নয়, অজু অবস্থায় ঘুমানোর ফজিলতও অনেক বেশি। সব সময় অজু অবস্থায় থাকার ব্যাপারে ইসলামের সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনাও রয়েছে।