নিষিদ্ধঘোষিত কোনো সংগঠনের নেতাকর্মী প্রজাতন্ত্রের কর্মে (সরকারি চাকরিতে) নিযুক্ত হতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর)
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদচ্যুতির বিষয়ে বিএনপির দুজন নেতা দুই রকম বক্তব্য দেওয়ার পর দলটিকে অবস্থান স্পষ্ট করার আহ্বান জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। বুধবার (২৩ অক্টোবর) নিজের ফেসবুক
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের বিষয়টি নিয়ে রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, হাসিনাকে উৎখাত করা হয়েছে, পদত্যাগপত্রের কোনো ভূমিকা নেই। সোমবার (২১ অক্টোবর) সামাজিক
শেখ হাসিনার দোসরদের গ্রেফতার করা না হলে আবারও রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। সোমবার (২১ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পোস্টে সারজিস লেখেন, ‘১৬
বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, শুধু ইন্টারনেটের দাম কমালেই হবে না, বরং সেবার মানও বাড়াতে হবে। ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে হবে। এখনও যারা ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাননি
আগামীকাল বুধবার বেলা ১১টায় হাইকোর্ট ঘেরাওয়ের ঘোষণা দিয়েছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মো. সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহ। মঙ্গলবার রাতে তাদের ফেসবুকে ওয়ালে দুই সমন্বয়ক লিখেছেন,আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট বিচারকদের
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে পুলিশ সদস্য হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিনজন সমন্বয়ক তো নন, তারা এমনকি নিয়মিত আন্দোলনকারীও ছিলেন না। গতকাল রোববার রাতে নিজের ভেরিফায়েড
যারা জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে এ অভ্যুত্থান ঘটাতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলো তাদের চিকিৎসা আর আর্থিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে সরকারের এত দীর্ঘসূত্রিতা কেন? আন্দোলনে আহতদের সহযোগিতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে এমন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের নিয়ে ভুয়া খবর ও গুজবের মাঝেই সুখবর দিয়েছেন সারজিস আলম। তার খবর অনুযায়ী, বিয়ে করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। শনিবার (১২ অক্টোবর) দুপুরে
শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে আওয়ামী লীগ নেতাদের মতো আত্মগোপনে আছেন পুলিশ প্রশাসনের কয়েকজন কর্মকর্তা। এদের মধ্যে একজন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সাবেক প্রধান হারুন-অর-রশীদ। শেখ