দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মতো রাজধানী ঢাকাতেও গত কয়েকদিন ধরে তীব্র শীত বিরাজ করছে। কনকনে শীতে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। বিশেষ করে পথের মানুষের কষ্টের সীমা নেই। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকায়
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। একই সঙ্গে পৌষের হাড় কাঁপানো শীতে কাঁপছে মানুষ। শনিবার (৭ জানুয়ারি) সকালে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল
চলমান শীত পরিস্থিতি নিয়ে কোনো সুখবর নেই। আরও অন্তত ৫ দিন মাঝারি থেকে তীব্র শীতের অনুভূতি থাকবে। যদিও ব্যারোমিটারে দেশের কোথাও মাঝারি বা তীব্র শৈত্যপ্রবাহ নেই। শুধু তাই নয়, আগের
যশোরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কনকনে শীতে বিপর্যস্ত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এ জেলার জনজীবন। যশোর বিমান বাহিনীর আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, যশোরে আজ (বৃহস্পতিবার) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে ৯
গত কয়েকদিনের কনকনে ঠাণ্ডার মধ্যেই শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। দেশের আটটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে এটি বয়ে যাচ্ছে, যা অব্যাহত থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।, আবহাওয়াবিদ
দিনাজপুরের হিলিতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা রেকর্ড হয়েছে ৯৩ শতাংশ। শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশু ও বৃদ্ধরা। হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিনই বৃদ্ধি পাচ্ছে রোগীর
ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের দেখা মিলছে না। তাই দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান কমে গিয়ে গত দুদিন ধরে প্রায় সারাদেশেই তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। এ পরিস্থিতির শনিবার (৭ জানুয়ারি) থেকে
তাপমাত্রা খুব বেশি নিচে নামেনি। কিন্তু সারাদেশেই এখন তীব্র শীতের অনুভূতি। মূলত কুয়াশা ও মেঘের কারণে রোদ উঠতে না পারায় কমে গেছে দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান, একই সঙ্গে উত্তর
সিলেট বিভাগজুড়ে লেগেছে পৌষের শীতের কাঁপন। বইছে শৈত্যপ্রবাহ। এতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ফলে বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের লোকজন। বিশেষ করে মৌলভীবাজারের পাহাড়ি এলাকা ও সুনামগঞ্জের হাওড়াঞ্চলের অসহায়, দরিদ্র জনগোষ্ঠী চরম
ঘন কুয়াশার সঙ্গে কনকনে শীত ও হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জনজীবন। গত এক সপ্তাহ থেকে শীতের হানায় কাবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের দরিদ্র ও ছিন্নমূল জনগোষ্ঠী। আকাশ ভেঙে