বৃহস্পতিবার (২ মে) সকাল ৭টার পর থেকে রাত ৮টার মধ্যে সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার ওপর দিয়ে শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড়, তীব্র বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টি অতিক্রমের প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা ও যশোরের ওপর দিয়ে কয়েকদিন ধরে তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বুধবার (১ মে) বিকেলে এ দুই জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি
দেশে এখনও চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। টানা চলমান এই গরমে স্বস্তিতে নেই সাধারণ মানুষ। তবে বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকাসহ দেশের চার বিভাগে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমনকি আগামী
বুধবার (১ মে) থেকে তাপমাত্রা কমে তাপপ্রবাহের আওতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে আজ (মঙ্গলবার) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সোমবার ছিল
চলমান তাপপ্রবাহে নাকাল রাজধানী ঢাকার মানুষ। এর কারণ হিসেবে সামনে এসেছে গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া। যার ফলে পরিবেশে তৈরি হয়েছে অত্যধিক গরম। পরিসংখ্যান বলছে, গত ৭ বছরে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রার পারদ যেন কমছেই না। প্রায় প্রতিদিনই রেকর্ড ভাঙছে। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মৌসুমে দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ।
দুই দিন পর থেকেই কমতে শুরু করবে দেশের তাপমাত্রা। আজ ও আগামীকাল (মঙ্গলবার) বাড়তে থাকলেও আগামী পরশু থেকে কমতে শুরু করবে তাপমাত্রা। সেইসঙ্গে আগমী পাঁচ দিনে সারা দেশে বৃষ্টি ও
রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আরো ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন ধরে এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে জানিয়ে হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার
গত ২৫ এপ্রিল তিনদিনের তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা (হিট অ্যালার্ট) জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই হিট অ্যালার্টের মেয়াদ শেষ হচ্ছে শনিবার (২৭ এপ্রিল)। রোববার (২৮ এপ্রিল) থেকে ফের তিনদিন বা ৭২ ঘণ্টার
শনিবার দিনের তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। একই সঙ্গে দুই বিভাগ ছাড়া দেশের আর কোথাও বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক