বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজাকে সদস্য রেখে ১১৬ সদস্যের উপকমিটি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটি। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশে বৃহস্পতিবার
ঝলমলে পরিষ্কার আকাশ ও রোদের আলোয় ইংরেজি নববর্ষের প্রথম দিন শুরু হয়েছে ঢাকায়। শীতের সকালে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে রোদের তেজ। শুক্রবার (১ জানুয়ারি) সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১টা
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে কনকনে বাতাস ও ঘন কুয়াশায় জেঁকে বসেছে শীত। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ইলশেগুড়ির মতো ঝরছে শীতের হিমশীতল কণা। তীব্র শীতে জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। দিন
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, ঘরে ঘরে হাসি ফোটাচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির পিতাকে হত্যা করে জাতিকে পিছনের দিকে নেয়া হয়েছিলো, যা পূরণের জন্য
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, রোহিঙ্গাদের পর্যায়ক্রমে ভাসানচরে স্থানান্তরের পর যেসব জায়গা উন্মুক্ত হচ্ছে, সেখানে সামাজিক বনায়নের উদ্দেশ্যে বৃক্ষপোরণ করা হবে। রোহিঙ্গা বসতিসহ কক্সবাজার জেলার অন্যান্য স্থানে
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানিয়েছে, সরকারি বনভূমি অবৈধ দখল, সংরক্ষিত বনের পাশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, বনভূমির জমি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে বরাদ্দ ও ব্যবহারসহ বনের স্থায়ী ক্ষতিরোধে নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে
একাধিক তীব্র শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে নতুন বছরের জানুয়ারি মাসে। বর্তমানে দেশের ১২টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তবে সকালের কুয়াশা কাটিয়ে এরইমধ্যে রাজধানীতে রোদের দেখা মিলেছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের
কিছুদিন উষ্ণতা ছাড়িয়ে আবারও তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে। প্রতিদিনই একটু একটু করে কমছে তাপমাত্রা, এর সঙ্গে কষ্ট বাড়ছে শ্রমজীবী মানুষের। ডিসেম্বরের শেষে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহের
চুয়াডাঙ্গায় আবারও শুরু হয়েছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। সন্ধ্যায় ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে গ্রাম-শহর। প্রচণ্ড শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক বলেছেন, তার মন্ত্রণালয়ের সব বাঁধ প্রকল্পে বৃক্ষরোপণ চলমান থাকবে। ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’ সাতক্ষীরায় আমরা দেখেছি, যেসব এলাকায় বনায়ন ছিল সেখানে নদীতীর ভাঙন কম