দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা কমার কারণে বুধবার (২২ জুন) বৃষ্টির প্রবণতা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। এছাড়া সব বিভাগে বৃষ্টি হলেও সব এলাকায় বৃষ্টি হবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া
সিলেটে বৃষ্টির প্রবণতা কিছুটা কমেছে, একই সঙ্গে মঙ্গলবার এই অঞ্চলে ভারি বৃষ্টি না হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে রংপুর, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে ভারি বৃষ্টি হতে পারে
সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলায় পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হতে পারে। দেশের ১০টি নদীর পানি ১৩টি পয়েন্টে বিপত্সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এবং আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তার
উজান থেকে আসা ঢলে সিলেট বিভাগের ৮০ শতাংশ এলাকা এখন পানির নিচে। এর মধ্যে সুনামগঞ্জের ৯০ শতাংশ এলাকা ডুবে গেছে। বাকি দুই জেলা শহর হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারের উঁচু স্থান, পাহাড়ি
দেশের সব প্রধান নদ-নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পাউবো পূর্বাভাসে জানায়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় উজানে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। ফলে
সুনামগঞ্জ জেলায় বন্যার পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এই বন্যা অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। টানা কয়েকদিনের ভারি বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলের পানিতে জেলার কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম- এই চার বিভাগেই নিয়মিত ভারি বৃষ্টি হচ্ছে। বৃহস্পতিবারও তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর আগে বুধবার (১৫ জুন) রংপুর, সিলেট ও চট্টগ্রাম
রংপুর, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে নিয়মিতই ভারি বৃষ্টি হচ্ছে। তবে এসময়ে দেশের অন্য অঞ্চলসমূহে বৃষ্টির দেখা নেই। এতে গরমের তীব্রতা বেড়ে বিভিন্ন অঞ্চল বিশেষত দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে মৃদু তাপপ্রবাহ বইছে।
দীর্ঘমেয়াদী বায়ুদূষণে বৈশ্বিক গড় আয়ুষ্কাল দুই বছরের বেশি কমিয়ে দিচ্ছে। তবে বাংলাদেশের জন্য এর পরিমাণ প্রায় সাত বছর, যা অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি। অর্থাৎ, বায়ুদূষণ না থাকলে এ দেশের
দেশের দক্ষিণ, দক্ষিণ-পশ্চিম এবং মধ্যাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি কম থাকায় গরমে কষ্ট পাচ্ছে মানুষ। আগামী তিনদিনের মধ্যে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বেড়ে গরম কমতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এখন দুই