কুষ্টিয়ায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। জেলায় প্রতিদিনই শনাক্ত ও মৃত্যুতে হচ্ছে নতুন রেকর্ড। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত এবং উপসর্গ নিয়ে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা
নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৯৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ হাজার ৭৯২ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া দেশে নতুন করে আরও ১১ হাজার
টাঙ্গাইল ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া জেলায় এক দিনে আরও ২৫৪ জনের করোনা শনাক্ত করা হয়েছে। সিভিল সার্জন ডা. আবুল
করোনাভাইরাসে প্রতিদিনই বাড়ছে মৃত্যু। দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যার ইতোমধ্যে দুই শতাধিক ছাড়িয়ে গেছে। বুধবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ২০১ জনের মৃত্যু
কোভিড টিকা গ্রহণের পরেও অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হতে পারেন। এমনকি যারা ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নিয়েছেন; তারাও হতে পারেন সংক্রমিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোভিড ভ্যাকসিনগুলো ভাইরাসের বিস্তার এবং এর গুরুতর প্রভাব কমাতে
খুলনার চার হাসপাতালে করোনা ও উপসর্গে আরও ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নগরীর চারটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়। এরমধ্যে খুলনা ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতালে ৯ জন, বেসরকারি
দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে দৈনিক সংক্রমণের সব রেকর্ড ভেঙে গেছে গত কয়েকদিনে। করোনাভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে দেশে গত
রংপুর বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ হয়েছে। বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে আরও ১৪ জনের। এর মধ্যে ঠাকুরগাঁও জেলার ৪ জন, দিনাজপুরের ৩ জন, রংপুরে ২
টাঙ্গাইলে বেড়েই চলেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৪ ও উপসর্গ নিয়ে ২ জন-সহ মোট ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ৫৪২ টি
খুলনা বিভাগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। সব রেকর্ড ভেঙে খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে সর্বোচ্চ ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৯০০ জনের