কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের পূর্বঘোষিত কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির অংশ হিসেবে উত্তরা-আজমপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসময় গুলিতে শিক্ষার্থী-পথচারীসহ চারজন নিহত হয়েছেন। তাদের মরদেহ কুয়েতমৈত্রী হাসপাতালে রাখা
রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে এই ঘটনার খবর পাওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের
কোটা সংস্কারের দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ মধ্যে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা, রামপুরা, ও বনশ্রী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আন্দোলনকারী ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থী-পুলিশসহ দুই শতাধিক আহত হয়েছেন। এছাড়া দুলাল নামে
কিশোরগঞ্জে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মীরা। এতে ত্রিমুখী সংঘর্ষ শুরু হয়। আহত হয়েছে ৫০ জন। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের গৌরাঙ্গ বাজার
ঢাকার মহাখালী ও নাখালপাড়া এলাকায় বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে রেলপথ অবরোধ করে রেখেছেন কোটা সংস্কার নিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এতে বন্ধ হয়ে গেছে ঢাকার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ। বিষয়টি নিশ্চিত করে
সিলেটে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। প্রায় আধা ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে পুলিশের ছোড়া টিয়ারগ্যাস ও গুলিতে অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন পাঁচ পুলিশ সদস্য। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই)
কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ বলেছেন, গুলির সঙ্গে কোনো সংলাপ হয় না। এর চেয়ে আমার মৃত্যুই ভালো। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের আলোচনার প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়ায় ফেসবুকে ব্যক্তিগত
চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন নিয়ে সরকার আজই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসতে রাজি আছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) বিকেল পৌনে ৩টার দিকে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন,
মাদারীপুরে কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনের সময় পুলিশের ধাওয়ায় শকুনি লেকে পড়ে নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মাদারীপুরের অতিরিক্ত
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের পূর্বঘোষিত ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচিতে পুরো ঢাকায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের সাথে শিক্ষার্থীদের দফায়-দফায় সংঘর্ষ হচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত যাত্রাবাড়ী, মিরপুর ১০, বাড্ডা এবং আইডিয়াল