‘রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহাসমাবেশ চলার সময় পুলিশের গুলিতে এক যুবদল নেতা আহত হন। এরপর তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।’ শনিবার (২৮ অক্টোবর)
বিএনপির ডাকা হরতালেও বাস চলাচল অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। শনিবার ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ
রাজধানীর কাকরাইল, মালিবাগ ও কমলাপুরে এক ঘণ্টার মধ্যে তিনটি বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে। শনিবার বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সাড়ে ৫টার মধ্যে এসব ঘটনা ঘটে। প্রথমে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে মালিবাগ-মৌচাক
পাল্টাপাল্টি সমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ-বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পল্টন-কাকরাইল-বিজয়নগর এলাকা। সংঘর্ষের জেরে রাজধানীর কমলাপুরে বাসে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। বিকালে বাসে অগ্নিসংযোগের এ ঘটনা ঘটে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ করপোরেশনের
আগামীকাল (রোববার) সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। এরআগে বিএনপি সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল কর্মসূচি ঘোষনা করে। এদিকে, শনিবার সন্ধ্যার পর গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি পালিয়ে গেছে। কেন পালিয়ে গেছে। কারণ তারা প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা করতে চেয়েছিল। পুলিশ বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়েছে। ফলে পুলিশ
বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া দিয়ে নয়াপল্টনের মূল সড়ক থেকে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। তারা এখন বিভিন্ন অলিগলিতে অবস্থান করছেন। ফলে সংঘর্ষও অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখান থেকে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
সমাবেশে পুলিশি হামলার অভিযোগ এনে রোববার সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দিয়েছে বিএনপি। আজ শনিবার (২৮ অক্টোবর) নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ থেকে এই ঘোষণা দেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
বিএনপির মহাসমাবেশে কাকরাইলে অবস্থানরত নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সংঘর্ষ অব্যাহত ছিল। জানা গেছে, বিএনপি নেতাকর্মীরা কাকরাইল মসজিদ পর্যন্ত অবস্থান নিলে হোটেল কন্টিনেন্টাল
পুলিশ ভ্যানে বিএনপি নেতাকর্মীদের আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন সড়কে অবস্থানরত দলটির নেতাকর্মীরা। এসময় তারা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে আলিফ পরিবহন, বৈশাখী পরিবহন এবং গাজীপুর পরিবহনের তিনটি বাস