অবশেষে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমতে শুরু করেছে। করোনা মহামারির পর রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম হু হু করে বাড়তে থাকে। ছাড়িয়ে যায় অতীতের
দেশে আরেক দফা বেড়েছে উড়োজাহাজের জ্বালানি জেট ফুয়েলের দাম। স্থানীয় ফ্লাইটের জন্য প্রতি লিটার জেট ফুয়েলের দাম ১৯ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩০ টাকা। আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য দাম ১১২ টাকা ৮২
পাকিস্তানের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সংকট তীব্র আকার ধারণ করছে। প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহে অস্থিরতা তৈরি হওয়ায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। কারণ দেশটি প্রাকৃতিক গ্যাসের আমদানির ক্ষেত্রে এখনো চুক্তিতে পৌঁছাতে পারেনি। খবর
জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়তে যাচ্ছে। জানা গেছে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে তেলের চাহিদা দুই শতাংশের বেশি বাড়বে। এ সময় প্রতিদিন প্রায় ১০ কোটি ২০ লাখ ব্যারেল তেলের প্রয়োজন হবে। কিন্তু এরই
তেলের দাম বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিলেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। মঙ্গলবার (১৪ জুন) এক অনুষ্ঠানের পর জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, মূল্য সমন্বয় নিয়ে কাজ করা
যুদ্ধের মধ্যেও জীবাশ্ম জ্বালানি রপ্তানি করে প্রচুর অর্থ আয় করছে রাশিয়া। সোমবার প্রকাশিত নতুন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ইউক্রেনে হামলার প্রথম ১০০ দিনে রাশিয়া বিভিন্ন দেশে জীবাশ্ম জ্বালানি
রাশিয়া থেকে আরও তেল কিনতে বাধ্য হচ্ছে শ্রীলঙ্কা। চরম অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দ্বীপ রাষ্ট্রটি বিভিন্ন উৎস থেকে তেল আমদানির চেষ্টা করছে। দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে এ কথা জানিয়েছেন। খবর
সৌদি আরব জুলাইতে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। এর পরই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। যদিও আগামী দুই মাসের মধ্যে তেলের উৎপাদন বাড়াতে রাজি হয়েছে ওপেক। সোমবার (৬ জুন)
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই জ্বালানি তেলের বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। কোনোভাবে তেলের বাজারের উত্থান-পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। এর প্রধান কারণ হলো রাশিয়ার ওপর পশ্চিমাদের কঠোর
দেউলিয়াত্বের খাতায় নাম লেখানো শ্রীলঙ্কা এবার দেশের জ্বালানির সংকট মেটাতে রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনছে। শিগগির শ্রীলঙ্কায় পৌঁছে যাচ্ছে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের চালান। চরম অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাওয়া শ্রীলঙ্কায়