কয়েক মাসের মধ্যে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমে সর্বনিম্ন হয়েছে। কারণ চাহিদায় মন্দার প্রভাব পড়েছে। সোমবার (৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ছয়টায় দেখা যায়, প্রতি ব্যারেল ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ৭৪ সেন্ট
আন্তর্জাতিক বাজারে বেশ কিছুদিন ধরে নিম্নমুখী অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম। শুক্রবার (৫ আগস্ট) সামান্য বাড়লেও এর সাপ্তাহিক মূল্য রয়েছে গত পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে। সম্ভাব্য অর্থনৈতিক মন্দায় তেলের চাহিদা
বাংলাদেশে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম রাতারাতি ৪২ থেকে ৫২ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের ইতিহাসে আগে কখনও জ্বালানি তেলের দাম একসঙ্গে এতটা বাড়ানো হয়নি। এই মূল্য বৃদ্ধি জনজীবনে
জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে সরকার। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। আজ (শুক্রবার) রাত ১২টা থেকে এটি কার্যকর হবে। নতুন দাম অনুযায়ী- প্রতি লিটার ডিজেল
বিদ্যুৎ, গ্যাস ও জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া শেষ হয়ে এসেছে। চলতি বা আগামী মাসেই এই
সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে টানা বেড়ে চলার পর জ্বালানি তেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। গত জুলাই মাসে বৃহৎ অর্থনীতির দেশ চীন ও জাপানে শিল্পোৎপাদন কম হওয়ায় বাজারে তেলের চাহিদা কমেছে।
দেশের বাজারে ফের জ্বালানি তেলের দাম বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। চলতি সপ্তাহের মধ্যেই নতুন মূল্যের ঘোষণা আসতে পারে। জ্বালানি বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ কথা জানান। ওই
জ্বালানি ব্যবহার সাশ্রয়ে মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকার এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ তিন হাজার টাকার ডিজেল বা অকটেন নেওয়া যাবে- তেলের পাম্পে টানিয়ে রাখা এমন একটা বিজ্ঞপ্তি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বিষয়টি
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, দেশে মোট ডিজেলের মাত্র ১০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার হয়। বাকি ৯০ শতাংশ সেচ ও পরিবহনখাতে ব্যবহার হয়ে থাকে। শুক্রবার (২২
অবশেষে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমতে শুরু করেছে। করোনা মহামারির পর রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম হু হু করে বাড়তে থাকে। ছাড়িয়ে যায় অতীতের