ইউক্রেনের ডোনবাস অঞ্চলে বিশেষ সামরিক অভিযানের নির্দেশ দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। একই সঙ্গে তিনি আরও জানিয়েছেন, ইউক্রেন ও রুশ বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ অনিবার্য। পুতিনের এ ঘোষণার পরই আন্তর্জাতিক বাজারে
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নিয়ন্ত্রণে থাকা শহরের মধ্য দিয়ে যাওয়া একটি আন্তর্জাতিক তেল পাইপলাইন বিস্ফোরণে উড়ে গেছে। ধ্রুঝবা (বাংলা অর্থ বন্ধুত্ব) নামে ওই পাইপলাইন দিয়ে রাশিয়া থেকে পূর্ব ও মধ্য ইউরোপের
ইউরোপজুড়ে একাধিক তেল পরিবহন ও সংরক্ষণ কোম্পানিতে সাইবার হামলা চালানো হয়েছে। হামলায় জার্মানির অয়েলট্যাকিং, বেলজিয়ামের এসইএ ইনভেস্ট ও নেদারল্যান্ডসের ইভোসের আইটি সিস্টেম ব্যাহত হয়। শুক্রবার (৪ জানুয়ারি) বিবিসির এক প্রতিবেদনে
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের গোবরাকুড়া ও কড়ইতলী স্থলবন্দরে পরিমাপ ছাড়াই ২৫ বছর ধরে ভারত থেকে কয়লা আমদানি হচ্ছে। ওজন পরিমাপক যন্ত্র না থাকায় বন্দর দুটি দিয়ে প্রতিদিন ভারতীয় কাস্টমসের দেওয়া পরিমাপেই ঢুকছে
ভারতের পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়ায় ইন্ডিয়ান অয়েলের তেলশোধনাগারে (আইওসি) ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে লাগা এই আগুনে অন্তত তিনজন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। এই আগুনের ঘটনায় ওই কারখানার
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন অপ্রত্যাশিত গতিতে ছড়িয়ে পড়ায় আতঙ্ক বাড়ছে ব্যবসায়ীদের। আর তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তেলের আন্তর্জাতিক বাজারে। সোমবার (২০ ডিসেম্বর) বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে চার শতাংশের বেশি।
আগামী বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন) সৌদি আবর ও সিঙ্গাপুর থেকে ২৮ লাখ ৯০ হাজার টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নতুন বছরের জন্য এ তেল আমদানিতে সরকারের
দেশে বিভিন্ন জেলায় সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা কনডেনসেট ফ্র্যাকশনেশন প্লান্টের জন্য কাঁচামাল বা কনডেনসেট আমদানির অনুমোদন পেয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি আমদানিকৃত কনডেনসেট এসব প্লান্টে সরবরাহ করবে। কনডেনসেট
দিল্লি সরকার বুধবার পেট্রোলের মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৯ দশমিক ৪০ শতাংশ করেছে। ফলে রাজধানী দিল্লিতে পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ৮ রুপি কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। বুধবার
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের আতঙ্ক ভালোই প্রভাব ফেলছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। এর কারণে ভ্রমণে কড়াকড়িসহ নানা বিধিনিষেধ ফিরিয়ে এনেছে বহু দেশ। ফলে জ্বালানি তেলের চাহিদায় আবারও ধস নামার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।