গাজীপুর সিটি নির্বাচনে বাজিমাত করলেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী এডভোকেট আজমত উল্লা খানকে ১৬১৯৭ ভোটে হারিয়ে তিনি এ সিটির প্রথম নারী মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। জায়েদা ভোট
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৫৭ ওয়ার্ডের ৪৮০টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০৬ কেন্দ্রের ফলাফল পাওয়া গেছে। এই কেন্দ্রগুলোতে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খান পেয়েছেন ৪৪,৯৯৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র
নেত্রকোনা সদর উপজেলার দক্ষিণ বিশিউড়া ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে ভোটগ্ৰহণ চলাকালীন নৌকা প্রতীকের লোকজনের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে নৌকা প্রতীকের অন্তত ১০ সমর্থক আহত হয়েছেন বলে
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে গোপন কক্ষে প্রবেশ ও ভোটদানে প্রভাবিত করায় দুইজনকে আটকের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার (২৫ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবন থেকে গাজীপুর সিটির ভোট সিসিটিভিতে
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের বিভিন্ন কেন্দ্রে ঘুরে দেখা গেছে, পুরুষ চেয়ে নারী ভোটারের উপস্থিতি বেশি। নারী ভোটাররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন (গাসিক) নির্বাচনে বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। এরমধ্যে নৌকা প্রতীকে অংশ নেওয়া আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মো. আজমত উল্লা খান ভোট দিয়েছেন। এ
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন বলেছেন, ‘ভোট কেন্দ্রগুলোতে এখন পর্যন্ত এজেন্টেদের অবস্থা ভালো। ইভিএম নিয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই। পরিবেশ ভালো আছে।’ ছেলে জাহাঙ্গীর আলমকে সঙ্গে নিয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ মে)
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল ৮টা থেকে একযোগে ৪৮০ কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএমে) ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। সকালে বেশ কয়েকটি ভোটকেন্দ্র ঘুরে দেখা যায়, সকাল
বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে এক নতুন ভিসা নীতির কথা ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই নীতির আওতায় যে কোন বাংলাদেশি ব্যক্তি যদি সেদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করার
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৪০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আজিজুর রহমানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ‘নৌকা ছাড়া কাউকে ভোটকেন্দ্রে আসতে দেবো না’- এমন বক্তব্য দিয়ে ত্রাস ও ভীতি