চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নাঞ্চলের প্রায় ৬ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এতে দুটি উপজেলার ৬ ইউনিয়নের পদ্মা পাড়ের বাসিন্দাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যহত হচ্ছে। তবে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন,
নড়াইল সদর উপজেলার শাহাবাদ ইউনিয়নের ধোন্দা গ্রামে চিত্রা নদীর তীরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত তিন দিনের ভাঙনে বিলীন হয়েছে কয়েকটি বসতঘর ও নদীতীরের গাছপালা। হুমকিতে পড়েছে নড়াইল-মাগুরা সড়ক। রোববার (২২
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার মান্দারী ইউনিয়নের যাদৈয়া গ্রামের কৃষক নজির আহমেদ ৪২ শতাংশ জমিতে আখ (ইক্ষু) চাখ করেন। এতে তার খরচ হয়েছে প্রায় তিন লাখ টাকা। আখের ফলনও ভালো হয়েছে। খরচ
শরীয়তপুরে জাজিরা উপজেলার পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়নের পাইনপাড়া চরের আহাম্মেদ মাঝির কান্দি এলাকায় পদ্মা নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীতে বিলীন হওয়া থেকে রক্ষা পেতে অন্তত ২০০ পরিবার তাদের বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন।
কুষ্টিয়ায় পদ্মার তীব্র ভাঙনে জাতীয় গ্রিডের ৩২ নম্বর টাওয়ারটি ভেঙে পড়েছে। আরও চারটি টাওয়ারসহ হাজারও বসতবাড়ি ঝুঁকিতে রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে মিরপুর উপজেলার সাহেবনগর এলাকায় পদ্মায় ভেঙে
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় যমুনা নদীর বাম তীরে ভাঙনের ফলে গত দুই মাসে প্রায় তিন কিলোমিটার জায়গা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়া, নদীতে বিলীন হয়েছে এই এলাকার কয়েক হাজার হেক্টর ফসলি
ভোলার বিচ্ছিন্ন মাঝের চরে মেঘনা নদীর তীব্র ভাঙনের দেখা দিয়েছে। এতে গত কয়েকদিন ধরেই বিলীন হচ্ছে বসতঘর ও ফসলি জমি। ভাঙনের কবলে পড়ে ফসলি জমি হারিয়ে দিশেহারা কৃষকরা। অপরদিকে ভাঙনের
হ্রদের পানি কিছুটা কমে আসায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে রাঙামাটির কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট। জলকপাট বন্ধ করা হলেও বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫টি ইউনিট চালু রেখে ২১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। সোমবার
বৈরী আবহাওয়ার কারণে প্রায় ৪৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ওই রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু হয়। এর আগে, বৈরী
বৈরী আবহাওয়ার কারণে পদ্মা ও যমুনা নদী উত্তাল থাকায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর পৌনে ১টার দিকে লঞ্চ