সাগরের লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে পড়ায় দেশজুড়ে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমেছে। এতে সারা দেশের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। এরপর আবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক এ তথ্য জানান।
কয়েকদিন ধরে চলা বৃষ্টির প্রবণতা কমে গেছে। বৃষ্টি আরও কমে তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। অন্যদিকে এক সপ্তাহ পর সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর থেকে ৩ নম্বর
টানা বৃষ্টি ও বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে জোয়ারের পানিতে বাগেরহাটে প্রায় আট হাজার মৎস্যঘের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে সরেজমিন থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। জেলা মৎস্য বিভাগ জানান,
লঘুচাপের কারণে টানা তিনদিন ধরে গুড়িগুড়ি বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দিনাজপুরের জনজীবন। এতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষগুলো। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৪৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। জেলা আবহাওয়া অফিস
লঘুচাপের প্রভাবে পটুয়াখালীতে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। এতে ভোগান্তি পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। নদ-নদীর পানির উচ্চতা ২ থেকে ৩ ফুট বেড়েছে। জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে জেলার অর্ধশতাধিক গ্রাম। তলিয়ে গেছে মাছের
ভারতের স্থলভাগে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বৃষ্টি হচ্ছে। মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দেশের আট বিভাগেই ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর
দেশের ১৫টি জেলায় বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসের পূর্বাভাস অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়ে বলেন, পূর্ণিমা ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয়
ভারতের মধ্যপ্রদেশ এলাকায় অবস্থানরত স্থল নিম্নচাপটি আরো পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টার দিকে দেশটির দক্ষিণ মধ্যপ্রদেশ ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থান করছিলো। এর প্রবাবে বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে রূপ নিয়েছে। ফলে মোংলা বন্দরসহ সংলগ্ন সাগর ও সুন্দরবন উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে রোববার সকাল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টিপাত ও ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। নিম্নচাপের কারণে
উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থারত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে পটুয়াখালালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। নদ-নদীর পানির উচ্চতা সমান্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সঙ্গে চাপ