খুলনায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। দাবদাহে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে নগরবাসী। ভ্যাপসা গরমে স্বস্তির বালাই নেই কোথাও। রোববার (২৪ এপ্রিল) আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র
স্বস্তিকর অবস্থা কেটে ফের বইতে শুরু করেছে তাপপ্রবাহ। শনিবার থেকে দেশের চার জেলা ও এক বিভাগে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইছে। রোববার (২৪ এপ্রিল) দিনের তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ দেশের আট বিভাগে কমবেশি ঝড়বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। আবহাওয়াবিদ এ কে
উজানের ঢলে এবার শালদীঘা হাওড়ের বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেল ৩০ হেক্টর জমির ফসল। শুক্রবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বাঁধটি ভেঙে যায়। এতে মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুণ্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর, বংশীকুণ্ডা, বাসাউড়া, হাতপাঠন,
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে বজ্রপাতে সাগর (১২) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার সুরিহারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সাগর ওই গ্রামের মমতাজ উদ্দিনের ছেলে এবং পার্শ্ববর্তী আহম্মদনগর উচ্চ
রাজধানীসহ দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলে গতকাল বুধবার থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও কালবৈশাখীসহ বজ বৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় নদীবন্দরগুলোকে সর্বোচ্চ ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
বুধবার (২০ এপ্রিল) স্বাভাবিকভাবেই সকালের আগমন ঘটে ঢাকায়। কিন্তু খানিক পরেই পাল্টে যেতে থাকে দৃশ্যপট। কালো মেঘে মেঘে মুছে যেতে থাকে সকালের আলো। সকাল পৌঁনে ৭টার দিকে যেন অদ্ভুত সন্ধ্যা
মঙ্গলবার দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়বে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলমান ঝড়-বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। বৃষ্টি না থাকলেও গত কয়েকদিনের
দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টি হচ্ছে। বাকি অংশে বিরাজ করছে অস্বস্তিকর গরম। কয়েকটি স্থানে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ। এ অবস্থায় সোমবার (১৮ এপ্রিল) ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগের বিভিন্ন স্থানে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস
শুক্রবার রাজশাহীতে চলমান তাপপ্রবাহ তীব্র আকার ধারণ করেছে। এদিন দুপুরে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এদিন দুপুর ২টার দিকে রাজশাহীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি
