শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
মধুমতির ভাঙনের ঝুঁকিতে স্কুল-মাদরাসা-মসজিদ বৈরুতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২২, আহত ১১৭ বিশ্বে ৮ শিশু ও তরুণীর মধ্যে একজন ধর্ষণ-যৌনহয়রানির শিকার এটিএম থেকে বিকাশে রেমিটেন্স ক্যাশ আউট ৭ টাকায় বগুড়ায় বিলের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৪০০ পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিলো জামায়াত মমতাজসহ ৯০ জনের নামে হত্যা মামলা একসঙ্গে ৫ নারী বিচারপতি নিয়োগ দিয়ে সুপ্রিম কোর্টে নতুন ইতিহাস সাহিত্যে নোবেল পেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার হান ক্যাং নির্বাচনমুখী সংস্কারগুলো আগে বাস্তবায়ন করতে হবে: সালাহউদ্দিন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র কারাগারে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন ১৫০ বাংলাদেশি রাশিয়ায় এবার বিমানঘাঁটিতে হামলা, এখনো জ্বলছে তেল টার্মিনালের আগুন ২৪ ঘণ্টায় সাবের হোসেন কীভাবে মুক্তি পেলেন: প্রশ্ন রিজভীর রাজনগরে ২৩১ বস্তা ভারতীয় চিনি উদ্ধার, আটক ১ হারুনের দেশত্যাগ নিয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের নামে মাহমুদুর রহমানের মামলা ডিম-পেঁয়াজ-আলুর দাম কিছুটা কমেছে: বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক মাদরাসার ভেতরে, ১৪ শিক্ষার্থী আহত দুই কোটির ব্যবসায় ১৫১ কোটি টাকা ঋণ, এস আলমের মাসুদের ঘাড়ে দায়

সুনামগঞ্জে হাওরে বাড়ছে পানি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৯
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। শনিবার দুপুর পর্যন্ত সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ৮৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। সেই সঙ্গে সকাল থেকেই মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, শনিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত সুরমা নদীর পানির বিপৎসীমার ৮৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৮৫ মিলিমিটার।

এদিকে সুরমা নদীতে অপরিবর্তিত থাকলেও হাওরে পানি বেড়েই চলছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন জেলার ১৩ হাজারেরও বেশি পরিবার। বিশেষ করে তাহিরপুর ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। তাছাড়া গত সোমবার থেকেই তাহিরপুর ও মঙ্গলবার থেকে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সঙ্গে জেলা সদরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

এদিকে সুনামগঞ্জ শহরের নবীনগর এলাকায় বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করায় লক্ষাধিক মানুষের চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।

তাহিরপুরের বাদাঘাট এলাকার নন্দন রায় বলেন, ‘আজ ৬ দিন হল পানিবন্দি অবস্থায় আছি। আমাদের এখানে এখনও কোনো সাহায্য আসেনি। পরিস্থিতি এতোই খারাপ যে বাইরে গিয়ে খাবার নিয়ে আসব তাও পারা যাচ্ছে না।’

শহরের নবীনগর এলাকার বাসিন্দা রাসেল আহমেদ বলেন, ‘পাহাড়ি ঢল ও সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের এখানে একটি বাঁধ ভেঙে গেছে। এ কারণে নবীনগরের সঙ্গে ৩টি ইউনিয়নের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।’

পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বক্কর সিদ্দিক ভূঁইয়া বলেন, রাতে বৃষ্টি না হওয়ায় সুরমা নদীতে পানি বাড়েনি। কিন্তু সকাল থেকে ফের মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় নদীর পানি আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বলেন, জেলার সব জায়গায় আমাদের জরুরি টিম গঠন করা হয়েছে। তাছাড়া যেসব এলাকায় লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সেখানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে শুকনা খাবার দেয়া হচ্ছে।

বাংলা৭১নিউজ/এফএ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com