শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৪০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
আন্দোলন ঠেকাতে ১৭ দিন ধরে বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন: আইন মন্ত্রণালয়ে গৃহীত কার্যক্রম আজ সেই ভয়াল ১৫ নভেম্বর দেশেই ইউরোপীয় দেশগুলোর দূতাবাস চান ভিসাপ্রত্যাশীরা মালয়েশিয়ায় পাসপোর্ট নবায়ন বন্ধ, ভোগান্তিতে প্রবাসীরা সাফা থেকে ৩ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার অর্জন করল শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক ভিসা পেমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস পেল ইসলামী ব্যাংক একদফা দাবি নিয়ে কাকরাইল মসজিদে প্রবেশ সাদ অনুসারীদের চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ১২ ঢাকার বাসায় ডাকাতের ছুরিকাঘাতে প্রবাসী চিকিৎসক নিহত ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, বন্ধ হলো প্রাথমিকে সশরীরে ক্লাস প্যারাগুয়ের কাছে হার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার বরিশালের সাবেক এমপি টিপু কেরানীগঞ্জে গ্রেপ্তার মাদ্রাসা ছাত্রদের মৃত্যুতে উল্লাস করব, প্রশ্ন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বর্তমান সরকার শহীদ ও আহতদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে পারবে এই সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের সামনে দুটি পথ খোলা থাকবে ট্রাম্পের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হচ্ছেন কেনেডি জুনিয়র এএমসিএলসহ ৪৬ প্রতিষ্ঠান পেলো আইসিএমএবি পুরস্কার চট্টগ্রামের উন্নয়নে ৩ খাতে সিঙ্গাপুরের সহায়তা চাইলেন ডা. শাহাদাত তিনদিনের মধ্যে এনআইডির ক্যাটাগরি করতে ইসির নির্দেশ

চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজজট

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ৫ মে, ২০১৯
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,(চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি: ঘূর্ণিঝড় ফণী কেটে যাওয়ার পর রোববার সকাল থেকে বর্হিনোঙরে এবং চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, গত আড়াই দিনে বর্হিনোঙরে অপেক্ষামাণ জাহাজের সারি লম্বা হয়েছে। এই জাহাজজট সামাল দিতে দুই মাসেরও বেশি লাগবে।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর বিপদসংকেত দেখানোর নির্দেশ দেয়ার পর বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব অ্যালার্ট-থ্রি জারি করে। ওইদিন দুপুর থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য উঠানামাসহ সব ধরনের অপারেশনাল কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক জানান, বিপদ সংকেত নেমে যাওয়ার পর বন্দরের অ্যালার্টও প্রত্যাহার করা হয়েছে। বহির্নোঙরে অপেক্ষামাণ জাহাজগুলোকে শিডিউল অনুযায়ী জেটিতে আসার কাজ শুরু হয়েছে। সিএন্ডএফগুলোকে জেটি ও ইয়ার্ডে এসে তাদের পণ্য নিয়ে যেতে বলেছি। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে।

বন্দর সূত্রে জানা গেছে, এ নির্দেশনা গতকাল বিকেলের হলেও সাগর উত্তাল থাকায় কর্ণফুলী নদী থেকে বর্হিনোঙর এবং দেশের অন্যান্য গন্তব্যে লাইটারেজ জাহাজ, ফিশিং ভ্যাসেলসহ অন্যান্য নৌযান চলাচল গতকাল শুরু করা যায়নি। অবশ্য রোববার সকাল থেকে বহির্নোঙরে এবং বন্দরের অভ্যন্তরে পুরোদমে কাজ শুরু হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, ফণীর ছোবল থেকে বাঁচতে চট্টগ্রাম বন্দর জাহাজ শূন্য করা হয় গত বৃহস্পতিবার সকালে। ওই সময় বিভিন্ন জেটিতে থাকা খোলা পণ্যবাহী এবং কন্টেইনারবাহী ২১টি জাহাজকে বর্হিনোঙরে পাঠিয়ে দেয়া হয়। বর্হিনোঙরের বড় জাহাজগুলোকে গভীর সাগরে চলে যাওয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়। এতে চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে এবং বাইরে সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। শুক্রবার পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরে ১৭০টি জাহাজ ছিল। এর মধ্যে ফণী’র কারণে নিষেধাজ্ঞা থাকায় খোলা পণ্য ও কন্টেইনার নিয়ে আটকা পড়ে ৪০টি জাহাজ।

অপর একটি সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দরে গড়ে দৈনিক ২০টি জাহাজ পণ্য নিয়ে আসে। এর মধ্যে গড়ে ১০টি জাহাজ পণ্য নিয়ে যায়। সম্প্রতি পবিত্র শব-ই-বরাত, মে দিবস, সাপ্তাহিক ছুটি এবং ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে ৪দিন বন্ধ থাকায় চট্টগ্রাম বন্দরে মূলত: সাতদিন কর্মকাণ্ড ব্যাহত হয়।

বাংলা৭১নিউজ/এম.আর

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com