রবিবার, ২৬ মে ২০২৪, ০৫:০৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
শপথ নিলেন ঝিনাইদহ-১ আসনের এমপি নায়েব আলী জোয়াদ্দার ঘূর্ণিঝড় রিমাল জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন এমপি আনারের আসন শূন্য ঘোষণা নিয়ে জটিলতা! ভাড়াটিয়ার রুমে তাস খেলা ও মাদক সেবনের জেরে বাড়িওয়ালাকে কুপিয়ে খুন সন্ধ্যা ৬টা থেকে উপকূল অতিক্রম করতে পারে রিমাল মাগুরায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে আটক ৯ ঘূর্ণিঝড় রেমাল: বাগেরহাটে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি সরকার বেগম জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে: মির্জা আব্বাস ‘দেশে দখলদারিত্বের রাজনীতি চলছে’ জুনেই পাওয়া যাবে আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির টাকা: অর্থমন্ত্রী চট্টগ্রামে প্রস্তুত ১৯৩৪ আশ্রয়কেন্দ্র, ২৯৫ মেডিকেল টিম ইউনূসের বিরুদ্ধে সাড়ে ৯ কোটি টাকা অবৈধ ঋণ দেওয়ার অভিযোগ দুদকে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন আইনমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় রিমাল: অতি ভারী বৃষ্টিতে ভূমিধসের শঙ্কা কানাডার আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক উপমন্ত্রী ঢাকায় অপসাংবাদিকতার বিরুদ্ধে সজাগ থাকার আহ্বান সেতুমন্ত্রীর গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্মরণে বিএনপি মহাসচিবের বাণী সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির ধাক্কায় পোশাকশ্রমিক নিহত কানাডায় ইহুদি স্কুলে বন্দুক হামলা রেমালের প্রস্তুতি দেখতে সিপিপি পরিদর্শনে যাবেন প্রতিমন্ত্রী

চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর বিষয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৯
  • ১৫৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘চাকরিতে ঢোকার বয়স বাড়ানোর দাবি করা হচ্ছে। ৩৫ বছরে যদি কেউ পিএসসিতে পরীক্ষা দেয়; ওই পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট হয়ে চাকরিতে ঢুকতে ঢুকতে ৩৮ বছর হবে। ৩৮ বছর বয়সে একজন চাকরিতে ঢুকবে আবার কেউ কেউ ২২ বছর বয়সে একই চাকরিতে ঢুকবে। কত বছর ডিফারেন্সে দুইজন একসঙ্গে চাকরিতে ঢুকবে? এটা কি তারা চিন্তা করছে।’

মঙ্গলবার সংসদে সমাপনী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান বিরোধীদলীয় উপনেতা বেগম রওশন এরশাদ সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা অন্তত ৩২ করার সুপারিশ করলে এর প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘দেখা যায় কেউ হয়তো ২৪-২৫ বছরেই চাকরিতে ঢুকছে। তারা অবসরে চলে যাচ্ছে। আমরাতো ইতোমধ্যে অবসরে যাওয়ার বয়স ৫৭ থেকে বাড়িয়ে ৫৯ করেছি। যে ৩৮ বছরে চাকরিতে ঢুকবে সে ২২ অথবা ২৩ বছর চাকরি করতে পারবে। সে কিন্তু পূর্ণ পেনশন পাবে না।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের জন্ম থেকে মেধা বা উদ্যম বা তারুণ্য বা সৃজনশীলতাটা সবথেকে বেশি থাকে ২৪ কিংবা ২৫ বছর বয়সে। ২১ বছরেই একজন মানুষ পূর্ণ মানুষ বলা হয়। ২১ বছর থেকেই একজনের পূর্ণতা পায়। ২১ থেকে ২৫ বছরই সবচেয়ে কর্মদক্ষতা থাকে। এই সময়টা কোথায় যাবে। একটা মানুষের সবচেয়ে মূল্যবাদ সময়টা ওরা কী করবে?’

তিনি বলেন, ‘আমাদের তো ৩০ বছর পর্যন্ত চাকরির বয়স। ৩৮ বছর হলে আরও ৮ বছর চলে যাবে। এটা বৃদ্ধ না হলেও পৌঢ়তে চলে যাচ্ছে। এ সময় চাকরিতে ঢুকে তারা কী কাজ করতে পারবে? তারপর আবার বলা হবে অবসরের বয়স বাড়ানো হোক। অবসরের বয়সসীমা বড়ানো হলে নতুন চাকরি দেয়া যাবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘তখন কেউ আর অবসরে যাবে না, পদখালি হবে না, আর চাকরিও দেয়া যাবে না। তাহলে আমরা যাবটা কোনদিকে? চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করলে অবসরের বয়স ৬২ বা ৬৫ করতে হবে। তখন নতুন চাকরিই দেয়া যাবে না। সুতরাং শুধু একটা দাবি তুললেই হয় না, সবকিছু বিবেচনা করতে হবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘চাকরির বয়স বাড়ানো নিয়ে যারা আন্দোলন করে তাদেরকে এগুলো বিবেচনায় নিতে হবে। হ্যাঁ, আমাদের উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ করে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খুব কম খরচে পড়ানো হয়। সুতরাং ভালোভাবে পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পাওয়া যায় সেটাই ভালো। সেটার সুযোগ দেয়া হচ্ছে। আমরা সরকার গঠন করার পর কোনোবারই পিএসসির পরীক্ষা স্থগিত রাখা হয়নি। নিয়মিত পরীক্ষা হচ্ছে এবং সবাই চাকরিতে ঢুকতে পারছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা সেশনজট অনেকটাই কমিয়ে এনেছি। তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু সেশনজট রয়েছে; সেটাও যাতে না হয় সে ব্যবস্থাও আমরা নিচ্ছি।

বাংলা৭১নিউজ/এস.এম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com