শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
এবারের বিপিএলের প্রথম সেঞ্চুরি উসমান খানের ডাকসু নিয়ে আমরা অনেক আগ্রহী : ঢাবি উপাচার্য শীতার্তদের জন্য কম্বল কিনতে সরকারের বরাদ্দ ৩৪ কোটি টাকা আমাদের ঐক্যের যুদ্ধে ব্যর্থতা রয়েছে: মির্জা ফখরুল ভারতের চক্রান্তে প্রতিবেশী দেশে একের পর এক গুপ্তহত্যা তরুণ প্রজন্মের ত্যাগ বৃথা হতে দেওয়া যাবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউনকে গ্রেপ্তার নিয়ে নাটকীয় পরিস্থিতি গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মৃতি ধরে রাখতে কাজ চলছে: উপদেষ্টা বিদেশে বন্ধু চাই, প্রভু নয়: জামায়াত আমির রাজধানীতে ‘হট্টগোল শিশু উৎসব’ শুরু ৩ হাজার সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি তুরস্কের প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে শীতার্তদের জন্য ৭ লাখ কম্বল সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে তথ্য উপদেষ্টার চিঠি মসজিদুল আকসার ইমাম ১০ দিনের সফরে বাংলাদেশে চিটাগংকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রাজশাহী বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি ঘন কুয়াশায় এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনায় ঝরল ৪ প্রাণ, আহত ২১

আরিচা মহাসড়কের মরা গাছে প্রাণনাশের আশঙ্কা

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৯
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ঢুলিভিটা থেকে বারবাড়িয়ার মধ্যে জয়পুরা, মানিকনগর, ডাউটিয়া, কালামপুর,সূতিপাড়া, শ্রীরামপুর,বালিথা, বাথুলি, বারবাড়িয়া এবং কালামপুর-সাটুরিয়া-বালিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের কালামপুর, বাটুলিয়া, বাসনা, মহিশাষী, জালসা, নান্দেশ্বরী, হিজুলীখোলা, চৌরাস্ত, বালিয়ার দক্ষিণ পাশে প্রায় দেড়শতাধিক ছোট-বড় মরা গাছ প্রায় বছরখানেক হলো দাঁড়িয়ে আছে। বেশির ভাগ গাছের ডাল ভেঙে গেছে। বৃষ্টিতে ভিজে নরম হয়ে গেছে। গাছে বাকল উঠে পচন ধরেছে। এসব গাছ অপরসাণের কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এ তিনটি সড়কের দুই পাশে রয়েছে অসংখ্য ইটভাটা। যেখানে ইটভাটা রয়েছে সেখানেই বেশি গাছ মরেছে।

এসব ইটভাটার বিষাক্ত কালো ধোঁয়া, চিমনির গরম বাতাস ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে গাছগুলো মরে গেছে বলে জানান উপজেলা বন কর্মকর্তা মোতালিব আল মোমিন। মহাসড়কের পাশ থেকে ইটভাটাগুলো অপসারণ করা না হলে যে সব গাছ জীবিত রয়েছে সেগুলোও একইভাবে মরে যাবে।

অভিযোগ রয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে ম্যানেজ করে দিনদিন অবৈধ ইটভাটা গড়ে উঠেছে। যেভাবে ইটভাটা গড়ে উঠছে তাতে মনে হয় সরকারিভাবে ধামরাইকে ইট নির্মাণের জোন করা হয়েছে। এসব ইটভাটার কালো ধোঁয়া বিভিন্ন রোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

মরা গাছ অপসারণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উদাসীনতা ও অবহেলায় জানমালের আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান আফাজ উদ্দিন স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন।

বাসচালক মহিউদ্দিন জানান, এখন ঝড়বৃষ্টির মৌসুম। মরা গাছের কারণে বাস চালাতেও ভয় হয়। কখন যে ওপরে পড়ে যায়।

ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ৩ এর ধামরাই জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক খালিদ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন বলেন, সড়কের পাশে মরা গাছগুলো বেশ বিপজ্জনক। আমি যখন গাড়ি নিয়ে যাই তখন আমারও ভয় লাগে কখন গাছ ওপরে পড়ে। জরুরিভিত্তিতে ব্যবস্থা না নিলে ঝড়-বৃষ্টিতে এসব গাছ ভেঙে বৈদ্যুতিক তার বা খুঁটিতে পড়ে গেলে মহাবিপদের আশঙ্কা রয়েছে।

এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ধামরাইয়ের ইসলামপুরে অবস্থিত নয়ারহাট কার্যালয়ের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আতিকুল্লাহ ভূইয়া বলেন, মরা গাছগুলো অপসারণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, গাছগুলো অপসারণ করতে সংশ্লিষ্ট বিভাগকে চিঠি দিয়ে জানানো হবে।

বাংলা৭১নিউজ/এস.বি

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com