শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
নুরানী বোর্ডের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৮৫.২৫ শতাংশ সচিবালয়ে প্রবেশ পাসের বিশেষ সেল গঠন মাশরাফির জন্য অপেক্ষা করবে সিলেট দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট হতেই হবে : এম সাখাওয়াত ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্তদের বিচার এক বছরের মধ্যে শেষ হবে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের সমালোচনা করলেন মির্জা ফখরুল সিলেটে কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ৩ বিলিয়ন ডলার: গভর্নর আফগান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ১৯ পাকিস্তানি সৈন্য নিহত সংস্কারের বিষয়ে সরকার একা সিদ্ধান্ত নেবে না: উপদেষ্টা মাহফুজ সচিবালয়ে আগুন গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ: রিজভী রোববার থেকে দক্ষিণ সিটিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের কাজ শুরু মহাখালীতে আবাসিক ভবনে আগুন প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে লিগ্যাল নোটিশ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত ৬, সেই বাসচালক গ্রেফতার বিএসএফের বাধার মুখে পড়া মুহুরী নদীর সেই সেচ পাম্প চালু বিএনপি-জামায়াতকে কঠিন হুঁশিয়ারি মামুনুল হকের নিজে নন, শাহিন আফ্রিদির চোখে বাংলাদেশিরাই বড় তারকা লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মামলা, বেনজীরের কেয়ারটেকারসহ গ্রেপ্তার ৪

আমদানি ব্যয় পরিশোধে ব্যর্থ ব্যাংকের তথ্য চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৯
  • ১৪৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক: আমদানি ব্যয় পরিশোধে ব্যর্থ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে মেয়াদোত্তীর্ণ আমদানি বিলের তথ্য চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মঙ্গলবার (৮ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ’ এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার অনুমোদিত সব ডিলার ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) কাছে পাঠিয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক কালে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে যে অনুমোদিত ডিলার শাখা আমদানি বিল মূল্য স্বীকৃতি প্রদানের পরও যথাসময়ে পরিশোধ করছে না, যা অনভিপ্রেত। এ অবস্থায় ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ্য মেয়াদোত্তীর্ণ আমদানি বিল মূল্য অপরিশোধিত থাকলে সে বিষয়ের তথ্য ১৩ জানুয়ারির মধ্যে হার্ডকপি ও সফট কপি বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।

বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠির সঙ্গে তথ্য পাঠানোর জন্য একটি ছক তৈরি করে দেয়া হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিগত বছর রফতানি ও রেমিট্যান্স থেকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের চেয়ে আমদানি ব্যয় অনেক বেশি ছিল। যার কারণে চাহিদার তুলনায় জোগান না থাকায় দেশের বাজারে ডলারের তীব্র সংকট ছিল বছর জুড়েই। এতে আমদানি দায় পরিশোধে হিমশিম খেতে হয়েছে অনেক ব্যাংকের।

তারা আরও জানান, এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। তারপরও অনেক ব্যাংক যথাসময়ে আমদানি দায় পরিশোধ করতে পারছে না। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক, দূতাবাস, বিদেশি বিভিন্ন চেম্বারসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে বারবার অভিযোগ করছে বিশ্বের বৃহৎ ব্যাংকগুলো। এ কারণেই মেয়াদোত্তীর্ণ আমদানি বিলের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলা৭১নিউজ/এসএস

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com