বুধবার, ২২ মে ২০২৪, ১০:০২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
গাজার গণহত্যাকে স্বীকার করে না, তাদের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মাথা ব্যথা নেই কঠোর তদারকির অভাবে সুন্দরবন পুড়ে ছাই হচ্ছে : বাপা আমেরিকার আশায় আন্দোলন করলে হবে না: নুর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ১৪ দলের সভা ডেকেছেন শেখ হাসিনা সব সূচকে পিছিয়ে ঢাকা, বাসযোগ্যতায় দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা বিএনপির বহিষ্কৃত নেতার কাছে ধরাশায়ী আ’লীগের ৫ নেতা কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠক ঝালকাঠিতে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় অগ্নিসংযোগ-গুলিবর্ষণ, আহত ৪ সিলেট থেকে ছেড়ে গেল বিমানের হজ ফ্লাইট চট্টগ্রামে পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে রাষ্ট্রপতির আহ্বান আইসিসির ওপর নিষেধাজ্ঞার আভাস যুক্তরাষ্ট্রের এফডিসিতে নিপুণের শাস্তির দাবিতে শিল্পীদের মিছিল বোরো ধানের ফলনে সন্তোষ, দামে হতাশ কৃষক তেহরানে ইব্রাহিম রাইসির জানাজা পড়ালেন আয়াতুল্লাহ খামেনি তরুণরা ব্যবসায় এগিয়ে এলে বিনিয়োগ নিয়ে পাশে থাকবে প্রাণ অবশেষে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যে তিন দেশ হিমালয়সহ পাহাড়-পর্বত রক্ষায় বিশ্ববাসীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে লাল গোলাপের সাজে মোহনীয় লুকে ভাবনা এমপি আনোয়ারুল হত্যাকাণ্ড দুই দেশের কোনো বিষয় নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

এক দশক পর শেখ হাসিনার সঙ্গে তাদের অন্যরকম সাক্ষাৎ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১ নভেম্বর, ২০১৮
  • ১৪৯ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা: দীর্ঘ এক দশক পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে অন্যরকম সাক্ষাৎ হচ্ছে তিন নেতা ড. কামাল হোসেন, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ ও মাহমুদুর রহমান মান্নার। এর মধ্যে ড. কামাল হোসেনের সাক্ষাৎ হচ্ছে অন্তত ১৪ বছর পর। ২০০৪ সালে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর শেখ হাসিনার প্রতি সমবেদনা জানিয়ে সাক্ষাৎ করেছিলেন গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

ওই বছরই ১৪ দলীয় জোট গঠনের সময় কয়েক দফা সাক্ষাৎ হয় দুই নেতার। ২০০৫ সালে ১৪ দল থেকে বের হয়ে যায় গণফোরাম। এরপর থেকে আওয়ামী লীগ সভানত্রীর সঙ্গে তার আর সাক্ষাৎ হয়নি। ১৯৯২ সালে গণফোরাম গঠনের আগে তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভায় তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদের সাক্ষাৎ হচ্ছে একদশক পর। ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা এ নেতা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক থাকা অবস্থায় ২০০৮ সালে দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হন। তাকে কেন মনোনয়ন দেয়া হয়নি তা জানতে ওই বছরের শেষের দিকে তিনি সূধাসদনে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

ওই বছর দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ার মনোকষ্ট নিয়ে তিনি রাজনীতি থেকে অনেকটা নিজেকে গুটিয়ে নেন। দলের পরবর্তী কাউন্সিল অধিবেশনেও আর অংশ নেননি। এরপর থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আর তার সাংগঠনিক যোগাযোগ নেই। আওয়ামী লীগ থেকে দূরে সরে গেলেও তিনি অন্য কোনো রাজনৈতিক দলে সম্পৃক্ত হননি। সর্বশেষ জাতীয় ঐক্যপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে তিনি বৃহৎ রাজনৈতিক ঐক্য গড়ায় তৎপর হন।

শেখ হাসিনার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান মান্নার সর্বশেষ সাক্ষাৎ হয় ২০০৮ সালে। দলীয় মনোনয়ন সংক্রান্ত বিষয়ে কথা বলতে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে তিনি সূধাসদনে গিয়েছিলেন। ওই বছর দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় তিনি দলীয় কার্যক্রম থেকে দূরে সরে যান। পরবর্তী কাউন্সিলেও অংশ নেননি। নবায়ন করেননি দলের সদস্য পদও। কিছু দিন নিষ্ক্রিয় থাকার পর নাগরিক ঐক্য গঠন করে তিনি রাজনীতিতে সরব হন।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com