মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
২ লাখ ৩৮ হাজার বেকারের কর্মসংস্থান করবে বেজা খালেদা জিয়াকে বার্তা পাঠিয়ে যা বললেন জিএম কাদের ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন এলএনজি ও চাল আমদানি, ব্যয় ১০২৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা নাঈমুল ইসলাম খান ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বিমসটেক সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ প্রথমবারের মতো দেশব্যাপী হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা কবে নাগাদ সব শিক্ষার্থী পাঠ্যবই পাবে জানি না: শিক্ষা উপদেষ্টা ট্রাইব্যুনালের মূল ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান বিচারপতি পুলিশে চাকরি পাচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে আহত ১০০ জন জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় শুনানি মুলতবি সচিবালয়ের গেটে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ পাঁচ মাসে আর্থিক স্থিতিশীলতায় খুব বেশি খুশি নয় বাংলাদেশ ব্যাংক জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণে ৮ পরিচালক নির্বাচিত রংপুরের বিপক্ষে এবার ঢাকা অলআউট ১১১ রানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে তিব্বতে নিহত বেড়ে ৯৫ স্ত্রী-ছেলেসহ নাফিজ সরাফতের বাড়ি, জমি ও ১৮ ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ ফরিদপুরে ট্রেনের ধাক্কায় মাইক্রোবাসের ৫ যাত্রী নিহত জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ১০০ জনের কর্মসংস্থানের প্রস্তাব

হাকিমপুরের মাঠে মাঠে সবুজের হাসি

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় রবিবার, ১ এপ্রিল, ২০১৮
  • ৩৪৭ বার পড়া হয়েছে
ফাইল ছবি

বাংলা৭১নিউজ, হিলি প্রতিনিধি:  চলতি মৌসুমে হাকিমপুর উপজেলার মাঠে মাঠে বোরো ক্ষেতের আগাছা পরিস্কারের ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষীরা। এ কাজে দেড়শ টাকা মুজুরি পাচ্ছেন কিষানিরা।

গত বন্যায় আমন ও অন্যান্য ফসলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ উপজেলায় চাষিরা নতুন স্বপ্ন বুকে বেধে ইরি বোরো চাষ করছেন।

হাকিমপুরের ১ পৌরসভা ও ৩টি ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠ সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে চাষিরা ইতিমধ্যে তাদের জমির ক্ষেতে আগাছা পরিস্কার শুরু করেছে। এরপর তারা প্রয়োজনীয় সার ও কীটনাশক ব্যবহার শুরু করছে। দেখা গেছে প্রত্যেক জমিতেই মহিলা শ্রমিকরা কাজ করছে। পুরুষ শ্রমিকের সংখ্যা নজরে খুবই কম পড়ছে।

আলীহাট ইউনিয়নের বোরো চাষি আঃ রহমান জানান, ধান রোপন সহ আগাছা পরিস্কারের কাজে কিষানীরা খুবই পারদর্শী। তারা কাজে কোন ফাকি দেয় না। সকাল ৮টা থেকে বৈকাল ৩টা পর্যন্ত একটানা কাজ করে যায়। এ কারনে কিষানীদের কাজের কদরও বেশী।

হাতিশোর কৃষক সামছুল জানান, পুরুষ শ্রমিক তিনশত টাকা না দিয়ে মহিলা কিষানীদের ২শ টাকায় কাজ করিয়ে নেওয়া যায়।

এদিকে আঃ মান্নান বলেন, আমি পাঁচ একর জমিতে ইরি আবাদ করেছি। বীজ সংগ্রহ থেকে শুরু করে রোপন করা পর্যন্ত মহিলা শ্রমিক দিয়েই কাজ করেছি।

কৃষক মাহাবুর রহমান বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে প্রতি বিঘায় হাইব্রিড ধান প্রায় ২৫ থেকে ৩০ মন ফলন হবে। সার কীটনাশক, সেচ ও শ্রমিকের খরচ বাদ দিয়েও মুনাফা ভালো হবে।

অন্য দিকে কিষানী প্রমীলা বালা, মিনতি রায়, রুবিনা পাহান বলেন সারাদিন কাজ করে মুজুরি পাই ২শত টাকা। কোন রকম দিন পার হচ্ছে।

বর্তমানে মোটা চালের কেজি ৩০ থেকে ৩৩ টাকা, তেল, লবন, আলু, মরিচ কিনতেই টাকা কুলায় না। খুব কষ্টে দিন যাচ্ছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, রোগ বালাই না থাকায় উপজেলায় ইরি বোরো ধান ভালো হয়েছে। আমাদের লোকজন সার্বক্ষনিক মনিটরিং করেছে। এবারের আবহাওয়া ভাল থাকলে গত বন্যার ক্ষয়-ক্ষতি কৃষকরা পুষিয়ে নিতে পারবেন।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com