মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৬:০০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বাসচাপায় কলেজছাত্রীর মৃত্যু, চালকের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন গোপালগঞ্জে বাস-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২ চিকিৎসাধীন শিশু জিহাদকে মামার জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সমাজের মূল ধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য আবাসন প্রকল্প নিচ্ছে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় পবা-মোহনপুর উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন স্থগিত সিটি টোলের নামে চাঁদাবাজিতে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম : সাঈদ খোকন ডাক বিভাগকে সাড়ে ৫ কোটি টাকা রাজস্ব দিলো নগদ গরুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবল নিহত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবার কাজ করা উচিত: ফখরুল নৌ-পুলিশের অভিযানে নিষিদ্ধ জাল ও পোনাসহ ৫৪ জন আটক এনবিআর-কাস্টমসে হয়রানি, মন্ত্রিসভায় তুলবেন নানক ডোনাল্ড লুর সফরে র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা ও ভিসানীতির প্রসঙ্গ তোলা হবে রাতে কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ, নাবিকদের বরণ মঙ্গলবার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মার্ট এনআইডির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ২৩ মে জবি শিক্ষার্থী তিথির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড পদ্মা সেতুর সমালোচকদের ভুল স্বীকার করার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ রাস্তা পারাপারের সময় পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

কাঠমান্ডুর বিভিন্ন হাসপাতালের সামনে স্বজনদের আহাজারী

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় বুধবার, ১৪ মার্চ, ২০১৮
  • ৩৩১ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ ডেস্ক: ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলার বিমান কি কারণে বিধ্বস্ত হয়েছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। এরই মধ্যে কর্তৃপক্ষ তদন্ত শুরু করেছে। ওদিকে দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেয় হচ্ছে কাঠমান্ডুর বিভিন্ন হাসপাতালে। তাদের স্বজনরা সেখানে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। কাঠমান্ডুর এক হাসপাতালের সামনে দেখা গেছে স্বজনদের একজনকে আরেকজন জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। এমন ছবি প্রকাশ করেছে কাঠমান্ডু পোস্ট।
পত্রিকাটির সঙ্গে হাসপাতালের বিছানা থেকে কথা বলেছেন বিমান দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া যাত্রী আশিষ রনজিত। তিনি বালাজুতে একটি ট্রাভেল এজেন্সির অপারেটর। তিনি সহ তাদের এজেন্সির বেশ কয়েকজন বাংলাদেশে এসেছিলেন প্রশিক্ষণ নিতে। আশিষ এখন চিকিৎসা নিচ্ছেন নরভিচ ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতালে। সেখান থেকে বলেছেন, বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে আমি কিছু একটা বিপদের আলামত লক্ষ্য করেছিলাম। ওই সময় বিমানটি ভয়ঙ্করভাবে দুলছিল। ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে গিয়েছিলাম আমি। এ জন্য একজন বিমানবালাকে ডাকলাম। তিনি আমাকে বুড়ো আঙ্গুল উঁচিয়ে দেখালেন।
বোঝাতে চাইলেন সব কিছু ঠিক আছে। এর আগে একই রকম কথা বলেন বসন্ত বোহরা। তিনি বলেছেন, আমরা বিমানটির পিছন দিকে বসে ছিলাম। অকস্মাৎ বিমান দুলতে থাকে। এক বন্ধু আমাকে সামনে দৌড়াতে বলে। আমরা পিছনে তাকিয়ে দেখি আগুন জ্বলছে। সেই আগুনে অনেকে পুড়ে পড়ে যাচ্ছেন মেঝেতে। এক পর্যায়ে আমি বিমানের জানালা ভেঙে বেরিয়ে এলাম। এরপরই চেতনা হারাই। আমাকে কেউ একজন উদ্ধার করে। ওদিকে কি কারণে বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়েছে তা কেউই বলতে পারছেন না। নেপালের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সাবেক মহাপরিচালক ত্রিরতœ মানান্ধার বলেছেন, বছরের এ সময়টা (ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল) এটা স্বাভাবিক ঘটনা যে, বাতাসের বেগ থাকবে অনেক। ঘূর্ণাকারে বাতাস বইতে থাকে। তা উড়িয়ে নিতে চেষ্টা করে বিমানকে।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com