বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ০৬:২১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
জিডিপিতে পর্যটন শিল্পের অবদান প্রায় ৪ শতাংশ ভারতে পদদলনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮৭ লিবিয়ায় ২ ভাইকে জি‌ম্মি, মুক্তিপণ নিতে এসে গ্রেপ্তার ২ দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে ব্যারিস্টার সুমন দুর্নীতিবাজের রোষানলে পাঁচমাসে ৬১১ অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান: সংসদে পরিবেশমন্ত্রী মেয়ের পরকীয়ার জেরে খুন হন সাবেক এমপির স্ত্রী, ১৩ বছর পর রহস্য ভেদ চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত এবার দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা উন্নয়ন প্রকল্পে এডিবির বিনিয়োগ ২২ হাজার কোটি টাকা নেত্রকোনায় সব নদ-নদীর পানি বাড়ছে গাজীপুরে পুলিশ-শ্রমিক সংঘর্ষ কুয়েতে বিশেষ অভিযানে বাংলাদেশিসহ ৭৫০ প্রবাসী গ্রেপ্তার মতিউর ও স্ত্রী-সন্তান‌দের সম্প‌দের হিসাব চেয়ে নো‌টিস শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে বাঁধ ভেঙে বহু গ্রাম প্লাবিত আনন শিশুসাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন আনোয়ারা সৈয়দ হক রোহিঙ্গাদের জন্য ১.৫ মিলিয়ন ইউরো দিচ্ছে ফ্রান্স অবশেষে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের তথ্য জানালো কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রত্যয় স্কিম বাতিলে শিক্ষকদের আন্দোলন অযৌক্তিক: অর্থমন্ত্রী সৌদি গমনেচ্ছুদের প্রতারণা থেকে রক্ষায় কাজ করবে যৌথ টাস্কফোর্স কোটা বাতিলের দাবিতে শাহবাগে ঢাবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

ফুলবাড়ীতে ভেজাল শিশু খাদ্যে শিশুদের সর্বৃনাশ

বাংলা ৭১ নিউজ
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
  • ৪২৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলা৭১নিউজ, মাহাবুব রহমান সুমন, ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি: প্রত্যেক অভিভাবকই তার শিশুকে স্কুলে পাঠান সুন্দর ভাবিষ্যতের জন্য। অনেকেই তাদের আদরের সোনা মনিকে ১০-২০ টাকা হাতে দিয়ে থাকে। এই সুযোগে কিছু ব্যক্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শিশুদের জন্য বিভিন্ন মুখরোচক খাবার তৈরী করে বাজারজাত করছে।
দাম ১০-১৫ টাকার মধ্যে রেখে বিক্রি করে লাভবান হলেও শিশুদের ভবিষ্যত স্বাস্থ্য নষ্ট হচ্ছে। স্কুল যাওয়ার আসার পথে দোকান গুলোতে সুন্দর করে সাজানো থাকে এসব খাদ্য ।
এসব খাদ্যের মধ্যে আছে পাপর ভাজা, চানাচুর, বাদাম, বিস্কুট, বুট, ছোট কেক, অচেনা ব্যান্ডের বিভিন্ন প্রকার জুস, চুইনগাম, বাবল গাম, চকোচকো, চকলেট, বিভিন্ন প্রকার আচার, চাচনি, ঝালমুড়ি, ফুচকা, চটপটি ইত্যাদি। সোনামনিরা চাইলে অভিভাবকরা না করতে পারেন না।
এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের কিছু কিছু পন্য মান সম্মত হলেও বেশিরভাগ পন্যমানহীন ভেজাল। এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার ফটকা ও মৌসুমি ব্যবসায়ী। অধিকাংশ তৈরী খাবারে নিশিদ্ধ উপকরন রং ব্যবহার করা হয়। নি¤œ মানের তেল বার বার ব্যবহার করা হয়।
যা দিয়ে তৈরী খাবার খেয়ে শিশুরা অরুচি, পেটে পীড়া, আমাশয়সহ নানা রোগে আক্রাšত হয়। শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যত।
তাদের সুস্থ্য ও সুন্দর করে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সবার চোখে ফাকি দিয়ে ব্যবসা করলেও দেখার কেউ নেই।
মাঝিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, দোকানে যতসুন্দর করে এসব খাদ্য সাজানো থাকে তাতে ছোটরা কেন বড়রাও আকৃষ্ট হন। খাবারের মান নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি জনসচেতনতা ও সরকারী নজরদারী বাড়াতে হবে।

বাংলা৭১নিউজ/জেএস

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com