বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:০০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
মুস্তফা কামালের ১৬৭ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও লেনদেন ৮৫০ কোটি প্রত্যাশা অনুযায়ী দেশ চলছে না: কাদের সিদ্দিকী শব-ই-বরাতে ফোটানো যাবে না আতশবাজি বিশ্ব বাজারে কমতে শুরু করেছে জ্বালানি তেলের দাম হাসিনা খুনি এটা প্রমাণিত, দ্রুত বিচার জরুরি: আ স ম রব নওগাঁয় সমলয় পদ্ধতিতে বোরো চাষ নিউরোসায়েন্সেসের পরিচালক ডা. দ্বীন মোহাম্মদের পদত্যাগ ‘ইসরায়েল কথা রাখলে’ শনিবার মুক্তি দেওয়া হবে জিম্মিদের রমজানে ১৫ টাকায় চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার: খাদ্য উপদেষ্টা নাইকো দুর্নীতি মামলা খালেদা জিয়াসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে রায় ১৯ ফেব্রুয়ারি আবারও শাহবাগ অবরোধ সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের, পুলিশের জলকামান অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে বাংলাদেশ-ইউএই সম্পর্ক আরও গভীর হবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড দীপু মনির ১৬ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ ইসলামী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে মোটরযান গতিসীমা থাকলেও বাস্তবায়নের অভাবে মিলছে না সুফল ভারতের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চায় বিএনপি বিসিএসে চূড়ান্ত নিয়োগে বাদ পড়া ঠেকাতে হচ্ছে আইন বিকাশ-এর ‘ডিজিটাল ইউনিয়ন’ কার্যক্রম শুরু

জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে

বাংলা৭১নিউজ ঢাকা:
  • আপলোড সময় বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে অকাট্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

আজ (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে জাতিসংঘের প্রতিবেদন ও আয়নাঘর পরিদর্শন বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।  

২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ ও গুরুতর আহতসহ অনেক বিক্ষোভকারীর সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদনটি দিয়েছে ওএইচসিএইচআরের তথ্যানুসন্ধান দল। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। 

তাজুল ইসলাম বলেন, যেহেতু জাতিসংঘ বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সর্বজন গ্রহণযোগ্য একটা সংস্থা, তাদের এই রিপোর্টটা সম্পূর্ণ ইমপার্শিয়াল (নিরপেক্ষ)। কোনো দলের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে হয়নি।

আমাদের সাথেও কথা বলেনি। তারা অপরাধীদের সাথে কথা বলেছেন, ভিক্টিমদের সাথে কথা বলেছেন। যেখানে কথা বলা দরকার সেই জায়গায় কথা বলেছেন। সুতরাং এটা অকাট্য দলিল হিসেবে এই আদালতে ব্যবহার করা যাবে এবং সেটা আমরা ব্যবহার করবো বলে আপনাদের জানাচ্ছি। 

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, অস্ত্রের ব্যবহার এবং আহত-নিহতের পরিসংখ্যান থেকে বোঝা যায় যে, একটা পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র একটা জনগোষ্ঠীকে ওয়াইডস্প্রেড এবং সিস্টেমেটিক পদ্ধতিতে তাদের ওপর ঝাপিয়ে পড়েছিল তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য।

এটা মানবতাবিরোধী অপরাধের পক্ষে একটা সুস্পষ্ট এবং অসম্ভব জোরালো একটা প্রমাণ। এই প্রমাণটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে একটা এভিডেন্স (প্রমাণ) হিসেবে ট্রাইব্যুনালে আসবে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএম

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৫ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com