মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
দুদকের জালে সাবেক দুই এমপি ইকবাল ও জহির ঢাকায় একদিনে ৭৭৬ মামলা, জরিমানা ৩৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের আহ্বান শিল্প উপদেষ্টার গ্রামীণফোনের শেয়ারহোল্ডারদের অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ প্রেরণ দুই মামলায় খালাস পেলেন জামায়াতের সেক্রেটারিসহ ৪৯ জন আনোয়ারায় হাতির আক্রমণে নারীসহ নিহত ২ ইসলামিক ফাউন্ডেশনে নতুন ডিজি’র যোগদান সচেতন হলে ডেঙ্গু সংক্রমণ হ্রাস পাবে: হাসান আরিফ টাঙ্গাইলে টয়লেটের কুয়ায় মিলল বৃদ্ধের মরদেহ, ছেলে আটক ৮ মাসে ধর্ষণের শিকার ২২৪ কন্যাশিশু গয়েশ্বর-রিজভীসহ বিএনপির ১০২ নেতাকর্মীকে অব্যাহতি চাঁপাইনবাবগঞ্জে বন্যা আতঙ্ক, ৬ হাজার পরিবার পানিবন্দি নাট্য নির্মাতা রাফাত মজুমদার রিংকু আটক অপহরণের ৭০ বছর পর পরিবার ফিরে পেলেন তিনি যৌথ অভিযানে ফেনীতে দুই যুবদল কর্মী গ্রেফতার শেয়ার কারসাজির অভিযোগে সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা দুই দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি ফজলে করিম আবারও নীতি সুদহার বাড়াল কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১ নভেম্বর থেকে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ জেনারেল আজিজের দুই ভাইয়ের চার এনআইডি বাতিল

পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সামনে সাবেক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৭ বার পড়া হয়েছে

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে পূর্ব বিরোধের জেরে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সামনে দুইপক্ষের মারামারির সময় সোহরাব খান (৫৫) নামের সাবেক এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে নিহতের ছেলে জনি খান (৪২)। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (৮ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দিঘীরপাড় বাজার এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। নিহত সোহরাব দিঘীরপাড় ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও স্থানীয় খান বাড়ির বাসিন্দা।

এদিকে এ ঘটনার পর দিঘীরপাড় পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ শাহ আলমের সংশ্লিষ্টটার অভিযোগ তুলে তদন্ত কেন্দ্রে হামলা ও ভাঙচুর করেন উত্তেজিত জনতা। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোহরাব খানের সঙ্গে ওই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য ভোলা হালদার ওরফে ভোলা মেম্বারের আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ ঘটনার জেরে সোমবার দিঘীরপাড় পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে আসে দুইপক্ষ।

এসময় বিরোধে জড়িয়ে পড়লে ভোলা ও তার দুই ছেলে রিজভী ও রিহানসহ ৭-৮ জন সোহরাব ও জনিকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। পরে তাদের উদ্ধার করে টঙ্গিবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক সোহরাব খানকে মৃত ঘোষণা করেন। জনির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়।

নিহত সোহরাবের ভাই মিজান খান ও স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, বিরোধের জেরে পরিকল্পিতভাবে সোহরাবকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত রয়েছেন তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ শাহ আলম। এ ঘটনায় সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন তারা।

টঙ্গিবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. নূরে আলম সিদ্দিকী জানান, নিহত সোহরাব খানের মাথায় ও বুকে গুরুতর ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আহত জনি খানের মাথায়, বুকে ও পেটে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে।

জেলার অতিরিক্ত সুপার সুমন দেব বলেন, এ ঘটনায় যারাই জড়িত থাকুক না কেন, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশ সদস্যের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্যে মর্গে পাঠানো হয়েছে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com