সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
না ফেরার দেশে কবি আসাদ বিন হাফিজ যে পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু কঠোর পরিশ্রমে আল্লাহর সাহায্য মেলে মেট্রোরেলের টিকিটের দাম বাড়ল তুরস্কে রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৫ বাংলাদেশিদের নিয়ে মন্তব্যের ব্যাপারে সুর পাল্টালেন স্টারমার ইউরোতে হেভিওয়েটদের লড়াই, কোয়ার্টারেই মুখোমুখি স্পেন-জার্মানি সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা ডিজেল-কেরোসিনের দাম লিটারে কমলো ১ টাকা উপকূলের আরও কাছে হারিকেন বেরিল, আঘাত হানবে যেসব দেশে চালু হলো আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট জাতীয় ক্রাশ হয়ে যা বললেন তৃপ্তি ইউজিসির প্রফেসর হলেন অধ্যাপক লুৎফুল হাসান ও জেবা ইসলাম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি কোটা বাতিলের প্রজ্ঞাপন পুনর্বহালের দাবিতে ফের ঢাবিতে বিক্ষোভ নড়াইলে বজ্রপাতে প্রাণ গেলো ৩ জনের অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ : ডিএমপি কমিশনার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে: প্রধানমন্ত্রী সুরমা-কুশিয়ারা ফের বিপৎসীমার ওপরে, পানি বাড়ছে সিলেটের সব নদীতে প্রথম ধাপে কট্টর ডানপন্থিদের কাছে হারতে যাচ্ছে ম্যাক্রোঁর দল

কর ফাঁকি দিতে গিয়ে ৩২ কোটি টাকার দুর্নীতি মামলার আসামি

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা:
  • আপলোড সময় মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৩
  • ২২ বার পড়া হয়েছে

কোটি টাকা ঘুষ দিয়ে বিপুল অঙ্কের কর ফাঁকি দিতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত ৩২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মামলায় আসামি হয়েছেন রাজধানীর সূত্রাপুরের বাসিন্দা মোহাম্মদ আবু সাঈদ।

যদিও মৎস্য ও পোল্ট্রি ব্যবসা দেখিয়ে ওই সম্পদ বৈধ করার ব্যর্থ চেষ্টা করেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। ৩২ কোটি ২ লাখ ৮০ হাজার ২০৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আবু সাঈদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ রোববার (২২ অক্টোবর) মামলাটি দায়ের করেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক এস এম এম আখতার হামিদ ভুঞা। সোমবার (২৩ অক্টোবর)  দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

মামলার এজহারে বলা হয়, অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি দুর্নীতি দমন কমিশনের হটলাইন নম্বর ১০৬ এ ফোন করে অভিযোগ করেন যে, আবু সাঈদ নামে একজন করদাতা, যিনি কর অঞ্চল-৭-এর কর কমিশনার এ জেড এম জিয়াউল হককে এক কোটি টাকা ঘুষ প্রদানের বিনিময়ে বিপুল অঙ্কের কর ফাঁকি দিয়েছেন।

ওই অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশনে পাওয়ার পর অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অভিযোগ অনুসন্ধান করে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট জিয়াউল হক, তার স্ত্রী মোর্শেদা কুদ্দুস ও মোহাম্মদ আবু সাঈদ সম্পদ বিবরণী তলব করা হয়। আসামি মোহাম্মদ আবু সাঈদের সম্পদ বিবরণী বিশ্লেষণ ও অনুসন্ধান করে তার বিরুদ্ধে ৩২ কোটি ২ লাখ ৮০ হাজার ২০৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পায় দুদক।

আসামি ২০১৪-২০১৫, ২০১৫-২০১৬ ও ২০১৬-২০১৭ সালে করবর্ষের রিটার্নে ৩২ কোটি টাকার সম্পদ মৎস্য ও পোল্ট্রি খামার প্রদর্শন করলেও দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০১৯-২০২০ সালে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে খামারগুলো করা হয়েছে। অর্থাৎ দুদকের অনুসন্ধানে শুরু হওয়ার পর অন্যের খামার নিজের হিসাবে দেখানো বৃথা চেষ্টা করেছেন আসামি সাঈদ। মামলার এজাহারে তার বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com