মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:৪৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
বিমসটেক সম্মেলনে মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ হতে পারে ড. ইউনূসের দক্ষিণ সিটিতেও নাগরিক সনদ দেবেন আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তারা ‘থ্রি ইডিয়টসের’ বাস্তব ফুংসুখ ওয়াংড়ুকে আটক করলো পুলিশ মিয়ানমার সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত দেশে যত অন্যায় হয়েছে তার ৯০ ভাগ করেছেন শেখ হাসিনা: কাদের সিদ্দিকী জ্যোতি জাহাজে অগ্নিকাণ্ড : ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়-বন্যার শঙ্কা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ টিআইবির বিবৃতি প্রসঙ্গে যা বলল হেফাজতে ইসলাম পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দুদকের বৈঠক ইসরায়েলকে থামাতে যে পদক্ষেপের পরামর্শ দিলেন এরদোয়ান পুলিশ দেখে সিএনজি থেকে যাত্রীর চিৎকার, ধরা পড়ল তিন ছিনতাইকারী জয়-পুতুল-ববির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ ডিএমপির পাঁচ ডিসিকে বদলি-পদায়ন ডেঙ্গুরোগী বেশি দক্ষিণ সিটিতে, ঢাকার বাইরে শীর্ষে চট্টগ্রাম আরও ৩০ মেডিকেল ডিসপেনসারি উদ্বোধন সেনাপ্রধানের মহানবি (সা.)-কে নিয়ে কটূক্তিকারী যুবক গ্রেপ্তার থাইল্যান্ডে বাসে আগুন লেগে ২২ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর শঙ্কা সাবেক হুইপ মাহবুব আরা গিনি তিন দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি নাজিমকে হত্যার চেষ্টা : ৫ দিনের রিমান্ডে জ্যাকব

ভোলায় জোয়ারের পানিতে ১৫ গ্রাম প্লাবিত

ভোলা প্রতিনিধি:
  • আপলোড সময় শনিবার, ৫ আগস্ট, ২০২৩
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রভাবিত হচ্ছে। জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চলের ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দৈনিক দুইবার ৪-৫ ঘণ্টা পানিবন্দি থাকতে হচ্ছে প্রায় ১৬ হাজার মানুষকে। তলিয়ে গেছে বসতঘর, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি।

ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের চারটি, দৌলতখান উপজেলার মদনপুর, নেয়ামতপুর; তজুমদ্দিন উপজেলার চর মোজাম্মেল, চর জহির উদ্দিন; চরফ্যাশন উপজেলার চর কুকরি-মুকরি, ঢালচর, চর নিজাম ও মনপুরা উপজেলার কলাতলির চরসহ নিম্নাঞ্চলের ১৫টি গ্রাম জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন বাসিন্দারা।

সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা আসমা বেগম, সিরাজ মুন্সি, দৌলতখান উপজেলার মদরপুর ইউনিয়নের জসিম ও ফিরেজ মাঝি বলেন, গত তিনদিন ধরে আমরা জোয়ারের পানিতে দৈনিক ৪-৫ ঘণ্টা পানিবন্দি থাকছি। ঘর থেকে বের হতে কষ্ট হয়। রান্নাবান্না ও খাওয়া নিয়ে অনেক কষ্টে আছি।

চর কুকরি-মুকরি ইউনিয়নের বাসিন্দা হারুন ব্যাপারী, সাইদুল রহমান এবং মনপুরা উপজেলার কলাতলি চরের বাসিন্দা ফরিদ মাঝি, নুর জাহান বেগম বলেন, জোয়ার এলে আমরা ঘরের খাটের ওপর স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বসে থাকি। জোয়ার নেমে গেলে খাট থেকে নামি। জেয়ারের পানিতে আমাদের ফসলের জমিও তলিয়ে গেছে।

তারা আরও বলেন, জোয়ারের পানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় গবাদিপশু রাখতে কষ্ট হচ্ছে। যেকোনো মুহূর্তে গরু-মহিষ ও হাঁস-মুরগি ভেসে যাওয়ার ভয়ে থাকি।

ভোলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাওবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাসানুজ্জামান বলেন, শুক্রবার (৪ আগস্ট) মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর পানি বিপৎসীমার ৬৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রভাবিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে জোয়ারের পানি প্রবাহিত হয়েছে বিপৎসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে। আগামী দু একদিনের মধ্যে পানির পরিমাণ একেবারেই কমে যাবে। তখন সবই স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com