সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
চৌধুরী নাফিজ সরাফতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আমি কোনো দুর্নীতি করিনি : মাদকের ডিজি শুধু মেগা প্রজেক্ট নয়, সবুজায়ন বাড়াতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা বিশ্বের প্রভাবশালী মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা শেরপুরে কমছে নদ-নদীর পানি, বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি কর্মচারী হত্যায় হাজী সেলিমসহ ৩ জনকে গ্রেফতার দেখানো হলো করাচি বিমানবন্দরের পাশে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ২ চীনা নাগরিক পূজায় জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই: আইজিপি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ, পিটিআইয়ের নেতাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা এস আলম পরিবারের ১৩ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে হত্যা মামলায় ওসি গ্রেপ্তার সিন্দুকের ভেতর শাশুড়ির মরদেহ, পুত্রবধূ আটক বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ড পেল বিকাশ ২০ বছরের ছোট সারার সঙ্গে রণবীরের রোমান্স, হতাশ নেটিজেনরা রনি হত্যা : ৩৪ নং ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি নুর ইসলাম গ্রেপ্তার রূপালী সঞ্চয়-ঋণদান সমবায় সমিতির এমডি-ম্যানেজার গ্রেপ্তার মুক্তাকিম বিল্লাহ হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন সেতু বিভাগের সচিব হলেন ফাহিমুল ইসলাম

মোহাম্মদ রফির ৪৪তম প্রয়াণ দিবস

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩
  • ১৫ বার পড়া হয়েছে

উপমহাদেশের অমর সংগীত শিল্পী মোহাম্মদ রফির ৪৪তম প্রয়াণ দিবস আজ। ১৯৮০ সালের ৩১ জুলাই তিনি প্রয়াত হন।

মৃত্যুর মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে রেকর্ড করা হয়েছিলো ‘শ্যাম ফির কিউ উদাস হ্যায় দোস্ত’। এটাই তার শেষ গান। গানটি ‘আস পাস’ ছবির জন্য গেয়েছিলেন তিনি।  

এক সময় গান বলতেই সামনে চলে আসতো মোহাম্মদ রফি’র নাম। বলা যায়, তার সব গানই শ্রেষ্ঠ। তার ছাপ্পান্ন বছরের জীবনে সংগীত জীবন ছিলো ৩৫ বছরের। এ সময়ে ২৬ হাজারের মতো গান গেয়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছেন।

মোহাম্মদ রফির জন্ম ১৯২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর অমৃতসরে। মাত্র ১২/১৩ বছর বয়সেই কিশোর রফি সে সময়ের সুপারহিট গায়ক ও নায়ক সায়গলের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হন।

লাহোরের এক স্টেজ প্রোগ্রামে অতিথি ছিলেন সায়গল। তার গান শুনতে লোকে লোকারণ্য। অনুষ্ঠান শুরু হতেই বিদ্যুৎ বিভ্রাট। মাইক অচল। অনুষ্ঠান পণ্ড হওয়ার উপক্রম। হাজার অনুরোধেও সায়গল গাইছেন না। তাই লোকজনকে বসিয়ে রাখার জন্য ডাক পড়ল উপস্থিত স্থানীয় শিল্পীদের। সুযোগ পেয়ে ছুটে গেলেন কিশোর রফি। কয়েকটি গান গেয়ে নজরে পড়লেন সায়গলের। কাছে ডেকে জানতে চাইলেন নাম। কিশোরটি বললেন, মোহাম্মদ রফি।

সায়গলের আসরে বাজিমাৎ করার পর থেকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি রফিকে। প্লেব্যাক গায়ক হওয়ার সুযোগ এসে যায় মাত্র ১৭ বছর বয়সে। মুম্বাইতে তার প্রথম ছবি ‘গাও কী গোরি’ (১৯৪২) । বৈজু বাওরা ছবির ‘ও দুনিয়াকে রাখোয়ালে’ গানটি রফিকে রাতারাতি মহাতারকা বানিয়ে দেয়। সংগীত পরিচালক নওশাদ আলী বলতেন ভারতের আধুনিক তানসেন।

রফি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন যে, সে সময়ে নায়করাই শর্ত জুড়ে দিতেন, তাদের ছবিতে রফির গান রাখতেই হবে। দিলীপ কুমার, রাজেন্দ্র কুমার, রাজ কাপুর, দেব আনন্দ, ধর্মেন্দ্র বা শশি কাপুরদেরও খুব কমই দেখা যেতো অন্য শিল্পীদের গানে ঠোঁট মেলাতে।

গান্ধিজীর প্রয়াণের পরপরই তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রফি গাইলেন ‘সুনো সুনো অ্যায় দুনিয়াওয়ালো, বাপুকি অমর কাহানি’ (১৯৪৮) সে গান শুনে জওহর লাল নেহেরু কেঁদে ফেলেছিলেন।

পাঞ্জাবি, মারাঠি, সিন্ধি, গুজরাটি, তেলেগু, বলতে গেলে ভারতের সব ভাষাতেই গান গেয়েছেন মোহাম্মদ রফি। এমনকি গেয়েছেন ইংরেজিতেও। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com