বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
সেন্টমার্টিনে ভ্রমণ বন্ধ না করে পরিবেশ রক্ষায় নীতিমালা জরুরি বাড্ডায় আবাসিক ভবনে আগুন কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেপ্তার যাত্রী সেজে চালককে হত্যার পর অটোরিকশা ছিনতাই তাদের নেশা বিচার বিভাগ সংস্কারে সহযোগিতা করবে যুক্তরাজ্য: ব্রিটিশ হাইকমিশনার আদালতে আমুর আইনজীবীকে অন্য আইনজীবীদের পিটুনি চিকিৎসার জন্য শুক্রবার লন্ডনে যাচ্ছেন: খালেদা জিয়া ‘বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যানের শতবর্ষ উদযাপন বঙ্গোপসাগরে জলদস্যুদের গুলিতে জেলে নিহত, ১৯ জেলেকে অপহরণ ফেরি পারাপারে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ায় ৩ জনকে কারাদণ্ড ফিলিস্তিনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন বাংলাদেশের বাণিজ্যিক কারণে জোরালো হতে পারে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক লড়াই দীর্ঘ, সময় কম; শত্রু কমান, মিত্র বাড়ান পবিত্র কোরআন পোড়ানোর দায়ে সেই পালুদানের কারাদণ্ড দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টির আভাস ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নতুন ডিজি রেজানুর রহমান অন্তর্বর্তী সরকার ৩ মাসে অনেক কাজ করেছে: ফখরুল বিপ্লব ও সংহতি দিবস আজ সাকিব আল হাসান ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব জব্দ সাতক্ষীরায় ট্রাকচাপায় ৩ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

আন্দোলনের খেলা শুরু হয়ে গেছে : নুর

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ২৮ জুলাই, ২০২৩
  • ১৫ বার পড়া হয়েছে

গণঅধিকার পরিষদের (একাংশ) সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, আন্দোলনের খেলা ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। বিএনপিসহ সব বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান থাকবে, আপনার এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করুন। সরকারের কাঁপুনি ধরে গেছে। তাই তারা ইন্টারনেট বন্ধ করে দিচ্ছে, বাসে বাসে তল্লাশি চালাচ্ছে।

শুক্রবার (২৮ জুলাই) গণঅধিকার পরিষদের কার্যালয়ের সামনে এক দফা দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

নুরুল হক নুর বলেছেন, ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি করা হয়েছে। শেয়ারবাজার, ব্যাংক খাত ধ্বংস করে দেশকে দেউলিয়া বানানো হয়েছে। সরকার যেসব ঋণ নিয়েছে, সে ঋণের বোঝা জনগণের ঘাড়ে এসে পড়ছে। ভারতীয়দের দালাল আওয়ামী সরকারকে যদি না হটানো হয়, তাহলে বাংলাদেশ ভারতের একটি করদ রাজ্যে পরিণত হবে।

তিনি বলেন, এই সরকার যদি শান্তিপূর্ণভাবে পদত্যাগ না করে, তাহলে গণভবন-বঙ্গভবন ঘেরাও করা হবে। কেউ যেন পালিয়ে যেতে না পারে, তার জন্য এয়ারপোর্টও ঘেরাও করা হবে।

dhakapost

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, পত্রিকায় খবর এসেছে, শান্তি সমাবেশে যোগদান করার জন্য ঢাবি ছাত্রদের বাধ্য করা হয়েছে। বলা হয়েছে, না গেলে হলে থাকতে দেওয়া হবে না। ছাত্রসমাজের প্রতি আহ্বান, আপনারা যদি ঐক্যবদ্ধ হন, এই ছাত্রলীগ পালিয়ে যেতে বাধ্য হবে। এমন কেউ নেই যে তারা বাকশালীদের দ্বারা অত্যাচারিত হয়নি। ভিন্নমতের ওপর ক্রমাগত স্টিমরোলার চালানো হয়েছে।

সমাবেশে দলের (একাংশ) সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, একদিকে আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করছে, আমরা এদিকে বিক্ষোভ সমাবেশ করছি। শান্তি সমাবেশের নামে তারা বিক্ষোভ সমাবেশকে বানচাল করতে চায়। ঢাকায় মানুষকে হয়রানি করা হয়েছে। মোবাইল চেক করছে, আইন লঙ্ঘন করছে।

তিনি বলেন, সরকারকে বলতে চাই, মামলা-হামলা করে রাজনীতিতে আমাদের নিঃশেষ করতে পারবেন না। রাস্তায় মানুষের মিছিল নেমে গেছে। তারাও সরকার পতনের আন্দোলনে অংশ নিয়েছে। যার যার জায়গা থেকে সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নামতে হবে। আগামীতে গণঅভ্যুত্থান হবেই, ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হবেই।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জানে আলম অপু, ঢাকা মহানগর উত্তর শ্রমিক অধিকার পরিষদের মাহবুবুল হক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবঅধিকার পরিষদের সহ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আসাদ রনি, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com