বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মামলায় আরও ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত।
রোববার (১৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালতে সাক্ষ্য দেন তারা। এরপর আদালত পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ২০ জুলাই দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ৫৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৯ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।
সাক্ষীরা হলেন- যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহ পরিদপ্তরের হিসাবরক্ষক পরিমেলন্দ ভট্টাচার্য, রহমান নেভিগেশন কোম্পানি লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ শাহাদাত হোসেন, রহমান গ্রুপের নির্বাহী কর্মকর্তা রেদওয়ানুল হক, এফ.সি.এ সিরাজ খান বসাক অ্যান্ড কোং এর কর্মকর্তা রমেন্দ্রনাথ বসাক, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের কর্মকর্তা শামসুজ্জোহা ফরহাদ ও আবু সুফিয়ান।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক।
মামলায় তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়। ২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
২০২২ সালের ১ নভেম্বর অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেওয়া হয়।
বাংলা৭১নিউজ/এসএইচবি