কিশোরগঞ্জের হাওরে বোরো মৌসুমের ধান কাটা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ধান কাটা, মাড়াই আর পরিবহনে ব্যস্ত কৃষকরা। নেক ব্লাস্ট রোগের আক্রমণে ব্রি-২৮ ধানের কিছুটা ক্ষতি হলেও ভালো ফলনের আশা তাদের।
জানা গেছে, পাকা ধান কাটায় ব্যস্ত কৃষক-শ্রমিক। ৩২ হাজার ২২৫ জন শ্রমিকের পাশাপাশি ধান কাটায় ব্যবহার হচ্ছে আধুনিক যন্ত্র কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন ৫০৯টি, রিপার মেশিন ৪৫টি।
এদিকে কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকায় ৬০% উজানে ৭% বোরো ধান কাটা হয়েছে। নানা প্রতিকূলতার পরও ধানের ফলন ভালো হয়েছে। ধান কাটা, মাড়াই আর পরিবহনে ব্যস্ত সবাই। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আব্দুস সাত্তার বলেন, ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এবার ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে। জেলায় এবার ১ লাখ ৬৬ হাজার ৪২০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। আর উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১১ লাখ ১৬ হাজার।
বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ