সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
প্রধান উপদেষ্টা নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, ওএসডি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুন্নী সাহার ব্যাংক হিসাব তলব ভারতে পালানোর সময় সাবেক ভূমিমন্ত্রী আটক শুরুতেই দুই উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী গ্রেফতার টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছে ভারত সরকারের প্রতি জি এম কাদেরের ত্রাণ সহায়তার আহ্বান ডেঙ্গুতে আরো ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২২৫ বাজার মনিটরিংয়ে টাস্কফোর্স গঠন হচ্ছে : আসিফ ভারত থেকে এলো ২ লাখ ৩১ হাজার ডিম, পিস ৭.৫ টাকা কোনো নিরাপত্তাঝুঁকি নেই, নির্বিঘ্নে পূজা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সুদ মওকুফ করে ঋণ রিশিডিউল করার দাবি চামড়া ব্যবসায়ীদের ১০০০ আইটি ইঞ্জিনিয়ারকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় জাইকা বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তায় সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসটিডি দুই জাহাজে অগ্নিকাণ্ড: নৌ-মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি গঠন অভ্যুত্থানে ১০৫ শিশু নিহত, প্রত্যেক পরিবার পাচ্ছে ৫০ হাজার টাকা ক্রিকেটার ছদ্মবেশে শ্রমিক নেওয়ার অভিযোগে ২১ বাংলাদেশি আটক ইসরায়েলি হামলা হলে জবাব দিতে পরিকল্পনা প্রস্তুত ইরানের সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব আমিনুল গ্রেপ্তার অনুমাননির্ভর কোনো কথা বলতে চাই না: সাখাওয়াত হোসেন

শ্রমিকদের মামলায় আদালতে লিখিত জবাব দাখিল করলেন ড. ইউনূস

বাংলা৭১নিউজ, ঢাকা:
  • আপলোড সময় সোমবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে

শ্রম আইন অনুযায়ী কোম্পানির লভ্যাংশ দাবি করে আট শ্রমিকের দায়ের করা মামলায় লিখিত জবাব দাখিল করেছেন গ্রামীণ টেলিকম লিমিটেডের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ড. ইউনূসের পক্ষে এ জবাব দাখিল করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আলম মামুন। পরবর্তীতে এ বিষয়ে শুনানি হবে। আদালতে শ্রমিকদের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এ এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী।

এর আগে গত ৯ নভেম্বর শ্রম আইন অনুযায়ী কোম্পানির লভ্যাংশ দাবি করে গ্রামীণ টেলিকম লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসানের বিরুদ্ধে শ্রম আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।

গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক সাত কর্মকর্তা ও একজন কর্মচারী ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে আলাদা আটটি মামলা দায়ের করেন। পরে মামলা গ্রহণ করে গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃপক্ষকে  জবাব দাখিল করতে নির্দেশ দেন আদালত।

ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী বলেন, সাত কর্মকর্তা ও একজন কর্মচারী ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত গ্রামীণ টেলিকমে কর্মরত ছিলেন। ২০০৬-২০০৯ অর্থ বছরে কোম্পানির লভ্যাংশ থেকে তাদের বঞ্চিত করা হয়। শ্রম আইনে বলা আছে, শ্রম আইন কার্যকর হওয়ার দিন থেকে কোম্পানির লভ্যাংশের পাঁচ শতাংশ শ্রমিকদের কল্যাণ ও অংশগ্রহণ তহবিল দিতে হবে।

এই লভ্যাংশ না পাওয়ার কারণে প্রথমে তারা গ্রামীণ টেলিকমকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। কিন্তু লিগ্যাল নোটিশ দেওয়ার পরও ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় গত ৯ নভেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে শ্রম আইনের ২১৩ ধারা মোতাবেক আলাদা আটটি মামলা করেন। 

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৩ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com