বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
হিন্দুরা নয়, আগস্টের পর ভারতে বেশি গেছেন মুসলিমরা বছরের প্রথম দিনে রাজধানীর বায়ু ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ ইইউতে ফিরতে ফ্রান্সের সঙ্গে সম্পর্ক গড়তে চায় তুরস্ক ২০২৪ সালে গণপিটুনিতে নিহত ১২৮ জন ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি বাতেন, সম্পাদক সাইফুল আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায় ভূমি বিষয়ক সকল হয়রানি দূর করার অঙ্গীকার ভূমি মন্ত্রণালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বহিষ্কৃত সমন্বয়ক গ্রেফতার নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা উচ্ছ্বাস-উল্লাসে নতুন বছর উদযাপন পুলিশের জ্যাকেট পরে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে সাংবাদিক সজীবকে সিলেটের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে রংপুর রিজার্ভ চুরির অর্থ দেশে ফেরাতে ফিলিপাইনের সহযোগিতা চাইলেন রাষ্ট্রপতি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে কমিশন বদ্ধপরিকর: সিইসি ছাত্রশিবিরের নতুন কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন ১২ কর্মকর্তা ১৯ জন উদ্ধার না হতেই ফের ৭ অপহরণ! স্লোগানে উত্তাল শহীদ মিনার, শেখ হাসিনার ফাঁসি দাবি নতুন বছরে দেশবাসীর জন্য তারেক রহমানের বার্তা ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে শামীমের লড়াই, তবু খুলনার কাছে হার চট্টগ্রামের

দেশে অবৈধ ফার্মেসি লাখের বেশি, আইন পাস হলেই অভিযান

বাংলা৭১নিউজ,ঢাকা
  • আপলোড সময় শুক্রবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ইউসুফ আলী বলেছেন, দেশে নিবন্ধিত ফার্মেসি আছে দেড় লাখের মতো। এর বাইরে এক লাখের বেশি অবৈধ ফার্মেসি রয়েছে। যারা নিয়মনীতির বাইরে গিয়ে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিকের মতো ওষুধ বিক্রি করছেন। অনিয়ন্ত্রিত ওষুধ সেবনে মাল্টি ড্রাগ রেজিসট্যান্স বা ওষুধের অকার্যকরিতা বাড়ছে।

শুক্রবার লাজ ফার্মার ৫০ বছরপূর্তি অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মেজর জেনারেল ইউসুফ আলী বলেন, ওষুধের যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিতে ব্যবস্থাপত্র ছাড়া বিক্রি বন্ধ এবং সারা দেশের ফার্মেসিগুলো আধুনিকায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন সরকার। একইসঙ্গে অনিবন্ধিত ফার্মেসি বন্ধে ঔষধ আইন বাস্তবায়ন হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহারের পেছনে অন্যতম কারণ যত্রতত্র ফার্মেসি গড়ে ওঠা। বাংলাদেশে যত ফার্মেসি রয়েছে, পৃথিবীর আর কোনো দেশে নেই। এক সময় কয়েক কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ওষুধ আনতে হত, এখন হাত বাড়ালেই ফার্মেসি। অনিবন্ধিত ও অবৈধ ফার্মেসি বন্ধে কাজ চলছে। আইন পাস হলেই অভিযান শুরু হবে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, মাথা ব্যথার মতো সাধারণ সমস্যাতেও অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছে। মানুষ ইচ্ছেমতো তা কিনতে পারছেন। বিক্রিতে ফার্মেমিগুলো নিয়ম মানছে না। ফলে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা হারাচ্ছে। এমনকি আইসিইউতে যে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়, সেটিও কাজে আসছে না।  এ কারণে ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ওষুধ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই এ ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে। আগামী সংসদ অধিবেশনে পাস হবে আশা করি। একইসঙ্গে অবৈধ ফার্মাসিগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। উন্নত দেশে ফার্মেসি একই রকম হলেও আমাদের এখানে ফার্মেসির পাশাপাশি অন্যান্য পণ্যও চলে। তাই লাজ ফার্মার মতো মডেল ফার্মেসি ও মাননিয়ন্ত্রণ করতে পারে এমন ফার্মেসি ছাড়া বাকিগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশে দুই কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে ওষুধ আনতে হয়। দেশে হাতের কাছেই ওষুধ মেলে। আইনের দুর্বলতার কারণে ব্যবস্থা নিতে পারছি না। নতুন আইন হলে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ হবে।

 

বাংলা৭১নিউজ/এবি

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com