বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ভারতের মহারাষ্ট্রে ১৭ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও দেশকে অস্থির করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে ভেতরে প্রবেশ করছেন সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড. ইউনূসের নিন্দা আগুনের সূত্রপাত কীভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি সচিবালয়ের আগুন ৬ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সড়কে পড়ে আছে ফায়ারকর্মী নয়নের হেলমেট ও তাজা রক্ত সচিবালয়ে আগুন: যে হুঁশিয়ারি দিলেন আসিফ মাহমুদ আগুন ৬ তলায় লেগে উপরে গেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সবাই একসঙ্গে শান্তিতে থাকতে চাই : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু ‘আমাদের একমাত্র লক্ষ্য শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা’ বাংলাদেশ সীমান্তে অতিরিক্ত বিএসএফ মোতায়েন সৌদিতে সড়কে প্রাণ গেল ময়মনসিংহের দুই যুবকের, পরিবারে শোকের মাতম বিএনপিকর্মী মকবুল হত্যা: সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর কারাগারে প্রশাসন নিরপেক্ষ করতে ‘স্বৈরাচারের দোসরদের’ অপসারণ করুন সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউল্লাহ শফিকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা বইমেলায় স্টলের জন্য আবেদন করা যাবে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত

জ্বালানি তেলের উৎপাদন দৈনিক ১০ লাখ ব্যারেল কমাচ্ছে ওপেক

বাংলা৭১নিউজ,ডেস্ক:
  • আপলোড সময় সোমবার, ৩ অক্টোবর, ২০২২
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

জ্বালানি তেলের উৎপাদন কমাতে যাচ্ছে ওপেক প্লাস। বিশ্বে তেল রপ্তানিকারকদের এই বড় সংস্থাটি দৈনিক ১০ লাখ ব্যারেল তেল কম উৎপাদন করবে। তাছাড়া স্বেচ্ছায় এর সদস্য দেশগুলো উৎপাদন আরও কমাতে পারে। ওপেক যে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে তা ২০২০ সালের পর সর্বোচ্চ। সোমবার (৩ অক্টোবর) রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

জানা গেছে, এ বিষয়ে ৫ অক্টোবর বৈঠকে বসবে ওপেক। তেলের দামে পতন ও বাজারে বিদ্যমান অস্থিতিশীলতার কারণেই সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে।

এর আগে ওপেক প্লাস ও তার মিত্ররা জ্বালানি তেলের উৎপাদন বাড়াতে অস্বীকৃতি জানায়। যদিও যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের সর্বোচ্চ ভোক্তাদেশগুলো বিশ্ববাজারে দাম কমানোর লক্ষ্যে তেলের উৎপাদন বাড়ানো আহ্বান জানিয়েছিল।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। এরপরই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি বেড়ে ১২০ ডলারের ওপরে উঠে যায়। যদিও তা এখন কমে ৯০ ডলারের নিচে নেমে এসেছে। মূলত মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারগুলো সুদের হার বাড়িয়েছে ব্যাপকভাবে। এতে বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি তীব্র হয়েছে। কমেছে তেলের চাহিদা।

তাছাড়া বিভিন্ন মুদ্রার বিপরীতে ডলারের দামও বেড়ে ২০ বছরের মধ্যে শক্তিশালী হয়েছে। এতে অনেক দেশের আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায়ও জ্বালানি তেলের চাহিদা কমে গেছে।

২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পরও ওপেক প্লাস একই ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। সে সময় সংস্থাটি উৎপাদন কমায় দৈনিক এক কোটি ব্যারেল।

বাংলা৭১নিউজ/এসএইচ

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
২০১৫-২০২৪ © বাংলা৭১নিউজ.কম কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com